ধানখোলা ইউনিয়নে ১৩টি ভোটের মধ্যে মিয়াজান আলী ১০ ভোট, গোলাম রসুল ১ ভোট, সাহিদুজ্জামান খোকন, ১ ভোট এবং জিয়া উদ্দিন বিশ্বাস ১টি করে ভোট পেয়েছেন। সাহারবাটি ও কাথুলী ইউনিয়নে মিয়াজান আলী ৯ভোট, গোলাম রসুল ৯ ভোট, জিয়া ৩ ভোট, খোকন ৩ ভোট পেয়েছেন। ষোলটাকা ইউনিয়নে গোলাম রসুল ১০ ভোট, মিয়াজান ৩ ভোট, জিয়া উদ্দিন ৪ ভোট, সাহিদুজ্জামান খোকন ১০ ভোট । আমঝুপিতে মিয়াজান ৪ ভোট, গোলাম ৩ ভোট, জিয়া ৬ ভোট পেয়েছেন। মেহেরপুর পৌরসভা উপজেলা পরিষদে মিয়াজান আলী ৯, গোলাম রসুল ৫, জিয়া বিশ্বাস ২, খোকন ০ ভোট পেয়েছেন। দারিয়াপুর ও মোনাখালী ইউনিয়নে গোলাম রসুল ১৫,মিয়াজান আলী ৪, জিয়া ৮, খোকন ০ ভোট পেয়েছেন। ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে (মটমুড়া ইউনিয়নে) গোলাম রসুল, মিয়াজান ৭, খোকন ২, জিয়া ০ ভোট পেয়েছেন । মেহেরপুরে প্রথমবারের মত জেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট গ্রহণ চলছে। বুধবার সকাল ৯টায় ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। চলবে দুপুর ২টা পর্যন্ত। জেলার তিন উপজেলায় ১৫টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ চলছে।
দুটি পৌরসভা, তিনটি উপজেলা ও ১৮টি ইউনিয়নের ২৬৯ জন জনপ্রতিনিধি তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে একজন চেয়ারম্যান, ১৫ জন সাধারণ সদস্য ও ৫ জন সংরক্ষিত নারী সদস্যকে নির্বাচিত করবেন। এর আগে ৩ নম্বর ও ১১ নম্বর ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য পদে কোনো প্রতিদ্বন্দিতা না থাকায় ওই দুটি ওয়ার্ডে সাধারণ সদস্য হিসেবে দুজন বিনা প্রতিদ্বন্দিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
ভোটগ্রহণের লক্ষ্যে প্রতিটি কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ১৫টি কেন্দ্রের বিপরীতে ১০জন নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে। এছাড়াও প্রতিটি কেন্দ্রে ২৩ জন করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য নিয়োগ করা হয়েছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে কেন্দ্রের আশেপাশের দোকান পাট বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আ.লীগের দলীয় প্রার্থী অ্যাড. মিয়াজান আলী (কাপপিরিচ), বিদ্রোহী প্রার্থী গোলাম রসুল (আনারস), সাহিদুজ্জামান খোকন (তালগাছ) এবং জিয়াউদ্দিন বিশ্বাস (চশমা) প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দিতা করছেন।