যশোর জেলার শার্শা থানার টেংরা গ্রামের কৃষক। মোঃ আনারুল ইসলাম (৪০) পিতা মোঃ মুনছুর আলী। তিনি বাংলাদেশের পত্র.কম এর বাগাআঁচড়া প্রতিনিধি ফজলুর রহমান এর সাথে বলেন ঃ- আমি মোঃ আনারুল ইসলাম ১০ থেকে ১৫ বছর ধরে রসুন চাষ করে আসছি বিগত বছর গুলোতে লাভ হয়েছে।
তবে দুই এক বছর লস হয়েছে খুব সিমিত। এরকম পথে বশার মত লস আমার জীবনে প্রথম দেখলাম। এবার যেমন আমি এক বিঘা রসুন চাষ করেছি আমার মোট খরচ হয়েছে ৪০ হাজার টাকা মত। আর এখন কাচাঁ রসুন বিক্রি করে আমার মোট হচ্ছে ২৮ হাজার টাকা মাত্র। আমার এক বিঘা জমিতে লস ১২ হাজার টাকা এত লছের কারন তিনি বলেন আমি যখন বিচ রসুন ক্রয় করেছি তখন ৮ হাজার টাকা মন ছিলো। আর এখন কাচাঁ রসুন বর্তমান বাজারে ১২ থেকে ১৫ শত টাকা মন বিক্রি হচ্ছে।
এভাবে লস খেলে আমার মত শত শত কৃষক আর্থিক ভাবে ক্ষতি গ্রস্থ হবে এবং হচ্ছে। তাই দুঃখের সাথে বলতে হয় আমরা কৃষক ঠিক মত নেয্য মূল্য পায়না। এই ধার দিনা করে চাষ কাজ করি । তাই ফসল ঘরে আসার সাথে সাথে বাজারে বিক্রি করে তাদের টাকা পরিশোধ করতে হয়। ভালো দাম পেতে অপেক্ষা করতে হয় ৫ থেকে ৭ মাস মত। আমরা গরিব কৃষক আমাদের পক্ষে সেটা সমভ¦ হয়ে উঠে না । কোন ফসল দৃর্ঘ দিন ঘরে রেখে পরে বিক্রি করা। পরিশেষে আমি বলতে চায় আমরা কৃষক যখন একটা ফসল গুছিয়ে ঘরে তুলি ঠিক তখনি প্রতিবেশি দেশ ভারত থেকে সেই পণ্য গুলি আমাদের দেশের আমদানি করা হয়। এতে করে আমাদের বাংলাদেশের কৃষক বেশি ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে আমি মনে করি। তাই আমি বলতে চাই এক মাত্র সরকারীয় পারবে এই কৃষি ক্ষাতকে এগুয়ে নিতে। তা না হলে এই দেশের চাষীরা আরো ক্ষতির স্মুখি হবে।