সরেজমিনে সোমবার দুপুরে বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে দেখা যায়, ঢাকাগামী আল বারাকা,এশিয়া এক্সক্লুসিভ, কে.কে এশিয়া,হিমাচল ক্লাসিক,মুন লাইট ক্লাসিক এবং চট্টগ্রামগামী বলাকা ও মুন স্টার পরিবহন ২৮০ টাকার স্থলে ৪৫০ থেকে ৫৫০ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে। এছাড়াও বাস সংকট, সীট নেইসহ নানা অজুহাতে যাত্রীদের কাছ থেকে ৫০ থেকে ১০০ টাকা করে হাতিয়ে নিচ্ছে এক ধরনের দালাল চক্র।
বলাকা পরিবহনের কাউন্টার ম্যান ফরিদ হোসেন বলেন, রামগঞ্জ থেকে ছেড়ে যাওয়ায় বাসপ্রতি টিকেট অতিরিক্ত ১০০ টাকা করে বেশি নিলেও ফিরতি বাসে কোন যাত্রী আসে না।
হিমাচল কাউন্ডার তত্ত্বাবধায়ক দেওয়ান রিপন বলেন, কর্তৃপক্ষের সিন্ধান্তে প্রতি টিকেটে ২০০ টাকা করে বেশী ভাড়া নেওয়া হচ্ছে। ঈদ মৌসুম কেটে গেলে প্রতিজন যাত্রীর ভাড়া ৩০০ টাকা করেই নেওয়া হবে। এদিকে দুরপালা পরিবহনের সাথে টক্কর দিয়ে আন্তঃজেলার পরিবহনগুলোও ইচ্ছেমত ভাড়া আদায় করছে।
কয়েকজন সিএনজির চালক বলেন, ঈদ উপলক্ষে পুলিশ, স্ট্যান্ডের লোকজন, সরকার দলীয় নেতারা প্রতিটি সিএনজি থেকে অতিরিক্ত টাকা নিয়েছে। আমরা যাত্রীদের কাছ থেকে সে টাকা আদায় করে নিচ্ছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার আবু ইউসুফ বলেন, অতিরিক্ত ভাড়া নেওয়ার বিষয়টি শুনেছি। যে কোন সময় ভ্রাম্যমান আদালতে ব্যবস্থায় নেওয়া হবে।