সোমবার (২১ আগস্ট) দুপুরে শহরের দক্ষিণ তেমুহনী মডেল হাসপাতালের সামনে এ ঘটনা ঘটে। পরে আহত অবস্থায় আশপাশের লোকজন তাকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
আহত সুমন সাবেক পৌরসভার ১২নং ওয়ার্ড যুবলীগের সভাপতি ও মৃত হেদায়েত হোসেন মোল্লার ছেলে। অভিযুক্ত তাজুল ইসলাম একই ওয়ার্ডের আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও শামছুজ্জামান ভূঁইয়ার ছেলে।
আহত সুমন বলেন, লক্ষীপুরে যুবলীগ নেতাকে পেটালেন আ’লীগ নেতাপুর পৌরসভার গত নির্বাচনকে কেন্দ্র করে একাধিকবার তাজুল ইসলাম আমাকে মারধরের হুমকি দিয়ে আসছে। সোমবার দুপুরে দক্ষিণ তেমুহনী থেকে ঝুমুর এলাকায় যাওয়ার পথে মডেল হাসপাতালে সামনে আমার মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে তাজুল। এসময় কিছু বুঝে উঠার আগেই আমাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে।
এ ব্যাপারে জানতে অভিযুক্ত তাজুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দিলেও তাকে পাওয়া যায়নি।
লক্ষীপুর জেলা যুবলীগের আহবায়ক একেএম সালাহ উদ্দিন টিপু মোবাইল ফোনে বলেন, আমি ঢাকায় আছি। মারধরের বিষয়টি আমি শুনেছি। ঢাকা থেকে ফিরে সাংগঠনিকভাবে বিষয়টি মীমাংসা করার আশ্বাস দেন তিনি।
লক্ষীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লোকমান হোসেন বলেন, এ বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।