৪ ফেব্রুয়ারি ওই আদালতের সংসদ সদস্য এম এ লতিফের বিরুদ্ধে অভিযোগটি দাখিল করে মামলা হিসেবে নেয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় উপ-পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুর রহিম জিল্লু। আদালত এ বিষয়ে পরবর্তীতে আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছিলেন।
মামলায় বাদিপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট সালাহউদ্দিন আহমেদ রিমু বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মামলার আরজিতে বাদি অভিযোগ করেন, ৩০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সফরকে কেন্দ্র করে সাংসদ এম এ লতিফ বন্দরনগরীর বিভিন্ন স্থানে ফেস্টুন লাগিয়ে দেন। ফেস্টুনে ব্যবহার করা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির মুখমণ্ডল বঙ্গবন্ধুর হলেও শরীর তার নয়। এম এ লতিফের নিজের শরীরে কম্পিউটার কারসাজির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর মুখমণ্ডল যুক্ত করা হয়েছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সাইফুদ্দিন আহমেদ রবি চট্টগ্রামের একটি আদালতে সাংসদ লতিফের বিরুদ্ধে এক হাজার কোটি টাকার মানহানির মামলা করেন। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে উপ পুলিশ কমিশনার মর্যাদার একজন কর্মকর্তাকে দিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেন।