বিদায় ১৪২১, বরণ করে নিতে প্রস্ত্তত জাগ্রত বাঙ্গালী ১৪২২ খ্রিঃ। নতুন বছরকে ঘিরে নতুন প্রত্যাশা পূরণে বীরের জাতি বাঙ্গালী সাজিয়েছে হাজারো পরিকল্পনা। আর নতুন বছরকে বরণ করে নিতে প্রত্যেকেই থাকে উৎসাহিত। তাই বাঙ্গালীর প্রাণের উৎসব ‘‘এসো হে বৈশাক, এসো এসো’’। পামত্মা ভাত, ইলিশ মাছ, পাটশাক, আর পোষাকে অনন্য বৈচিত্র্যই বলেদেয় ‘‘শুভনববর্ষ ১৪২২ খ্রিঃ’’। পহেলা বৈশাক মানে চোখের সামনে ভেসে উঠা লাল আর সাদার সমাহার। জামায়
লেগে থাকা বিভিন্ন বাধ্যযন্ত্রের ছবির দৃশ্য – ডাক ডোল আর তবলা এ যেন বৈশাকীর মেলা। এরই ধারাবাহিকতায় ধীরে ধীরে গ্রাম বাংলার অপরূপাময়ী সাজে বর্ণিল ভাবে জেগেছে এবারের পহেলা বৈশাক ১৪২২খ্রিঃ। যেহেতু উৎসবটি একেবারে দেশীয় সংস্কৃতির, ফলে গ্রাম-গঞ্জ সহ বিভিন্ন অঞ্চলে বসতে যাচ্ছে বৈশাকী মেলা। এর প্রেক্ষিতে কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে যাকযমক ভাবে বিভিন্ন আনুষ্টানিকতা সহিত উদযাপিত হতে যাচ্ছে পহেলা বৈশাক। কিশোর-কিশোরী বৈশাকী কাপর পরিধান করে, কাধেঁ কাধঁ রেখে বর্ণিল সাজ সেজে পায়ে আলতা লাগিয়ে বিশ্ববাসীকে জানিয়ে দিবে ‘‘পহেলা বৈশাক এসেছে পুরাতনকে ভুলে নতুনকে বরন করে নিতে’’।