নির্বাচনী এলাকার নির্বিঘ্নে ভোটদান নিশ্চিতকরণের লক্ষ্যে যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন : ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ১জন অফিসারসহ ৩ জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ৪জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১৩জনসহ সর্বমোট ২০জন মোতায়েন আছে। প্রতি ইউনিয়নে পুলিশ, এপিবিএন,ব্যাটালিয়ান আনসারের ২টি করে মোবাইল টিম, বিজিবি ১ প্লাটুন ও র্যাবের ২টি করে টিম মোতায়েন আছে। এছাড়া পটুয়াখালী, বরগুনা ও সন্দ্বীপের জন্য ১ প্লাটুন কোস্টগার্ড সদস্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে। ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে ৭৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে নিয়োগ করা হয়েছে।
পৌরসভা নির্বাচন উপলক্ষে সাধারণ কেন্দ্রে ৫জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ২জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১২জন, সর্বমোট ১৯ জন মোতায়েন আছে এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১ জন অফিসারসহ ৬ জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ২ জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১২ জন, সর্বমোট ২০ জন মোতায়েন রয়েছে। এছাড়া পুলিশ, এপিবিএন, ব্যাটালিয়ান আনসারের সমন্বয়ে মোবাইল টিম ৩২টি, স্ট্রাইকিং ফোর্স ৫টি, ১০ প্লাটুন বিজিবি ও র্যাব এর ১৭টি টিম মোতায়েন আছে। পৌরসভা নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ৩৭ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং ৪জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে।
উপজেলা পরিষদ নির্বাচন উপলক্ষে সাধারণ কেন্দ্রে ২ জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ২ জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১০ জন ও ২ জন গ্রাম পুলিশসহ সর্বমোট ১৫ জন মোতায়েন আছে এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ৩জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ২ জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১০ জন ও ১ জন গ্রাম পুলিশসহ সর্বমোট ১৬ জন মোতায়েন রয়েছে। এছাড়া পুলিশ, এপিবিএন ব্যাটালিয়ান আনসারের সমন্বয়ে ১০ টি মোবাইল টিম, স্ট্রাইকিং ফোর্স ৩ টি, ৩ প্লাটুন বিজিবি ও র্যাবের ৩টি টিম মোতায়েন আছে। এছাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ১০ জন এক্সিকিউটিভ ও ১ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে।
সিটি করপোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে সাধারণ কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ৩ জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১২ জন, সর্বমোট ২২ জন মোতায়েন আছে এবং গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ৭ জন পুলিশ, অস্ত্রসহ ৫ জন আনসার এবং অঙ্গীভূত আনসার/ভিডিপি সদস্য ১২ জন, সর্বমোট ২৪ জন মোতায়েন রয়েছে। এছাড়া চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের ৩৬ নং সাধারণ ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে পুলিশের ৪টি ও র্যাবের ৩টি টিম ও খুলনা সিটি করপোরেশনের ৬নং সাধারণ ওয়ার্ডের উপনির্বাচনে পুলিশের ৩টি ও র্যাবের ২টি টিম স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন আছে। সিটি করপোরেশনের প্রতি ওয়ার্ডে ১ জন করে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ করা হয়েছে।