পেট্রোবাংলা ২০ হাজার ৮০ কোটি টাকা লাভ করার পরেও কেন হঠাৎ করে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানো হলো এমন প্রশ্ন রেখে বিরোধী দলীয় নেতা বলেন, মূল্য বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের অনেক কষ্ট হবে। এটা কখনো কাম্য নয়। সরকারের এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে হবে। দাম কমাতে হবে, কমাতে হবে, কমাতে হবে।
রওশন এরশাদ বলেন, যখন আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানির দাম কমালো, তখন আমাদের দেশে বাড়ানো হয়েছে। জনগণ ভেবেছিল আন্তর্জাতিক বাজারে যেহেতু কমেছে আমাদের দেশেও এবার কমবে। কিন্তু মানুষের স্বস্তি নেই।
তিনি আরো বলেন, এই দাম বৃদ্ধির ফলে নিম্নবিত্ত, মধ্যবিত্ত ও স্বল্প আয়ের মানুষের সমস্যা আরো হবে। আবার বলা হচ্ছে, জ্বালানির দাম আরো বাড়ানো হবে, কিন্তু কেন? জানতে চাই? তিনি আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দাম নির্ধারণ অথবা আগের দাম পুন:নির্ধারণ করার দাবি জানান। এরপর তার নেতৃত্বে ওয়াকআউট করেন জাতীয় পার্টির এমপিরা।
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর