১২তম ওভারের দ্বিতীয় বলেই রান শত রান পার হয়ে যায় পাকিস্তানের। শেষ পর্যন্ত হাফ সেঞ্চুরি করেই থামেন শেহজাদ। ১৪তম ওভারের পঞ্চম বলেই সাব্বির রহমানকে ছক্কা মারতে গিয়ে মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের হাতে ধরা পড়েন শেহজাদ। আউট হওয়ার সময় ৩৯ বলে করেন ৫২ রান। ৮টি বাউন্ডারির মার ছিল তার ইনিংসে। দলীয় রান এ সময় ছিল ১২১। অথ্যাৎ, শেহজাদ ও হাফিজ মিলে গড়েন ৯৫ রানের জুটি।
এর আগে ইনিংসের তৃতীয় ওভারেই স্পিনার আরাফাত সানিকে আক্রমণে নিয়ে আসেন অধিনায়ক মাশরাফি। ওভারের তৃতীয় বলেই শারজিল খানকে বোল্ড করে ফিরিয়ে দিলেন তিনি। ১০ বলে ১৮ রান করে শারজিল। পাকিস্তানের রান তখন ২৬।
তবে আরাফাত সানির বলে শারজিল খানের এই উইকেটই যা স্বস্তি বাংলাদেশের। এরপরই পাকিস্তানের দুই ইনফর্ম ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ হাফিজ এবং মোহাম্মদ শেহজাদের ব্যাটে যেন ঝড় ওঠে। একের পর এক বাংলাদেশের বোলারদের বাউন্ডারির বাইরে আছড়ে ফেলতে শুরু করে তারা দু’জন। দু’জন মিলে ইতিমধ্যেই গড়ে ফেলেছে ৭৯ রানের জুটি।