এর আগে মঙ্গলবার দুপুরে পিএসসির সভায় এ ফলাফল অনুমোদন করা হয়। ৩৬তম বিসিএস এর প্রার্থী সংখ্যা ছিল ২ লাখ ২১ হাজার ৩২৬ জন। প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ১৩ হাজার ৮৩০ জন লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ন ৫৫৯০ জন প্রার্থীর মৌখিক পরীক্ষা গত ১২ মার্চ থেকে প্রতিদিন অনুষ্ঠিত হয়ে গত ৭ জুন শেষ হয়। বিভিন্ন ক্যাডারে ২ হাজার ১৮০ জনকে নিয়োগ দিতে ২০১৫ সালের ৩১ মে ৩৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।
আগামী সপ্তাহে ৩৭তমের ফল
আগামী সপ্তাহে ৩৭তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করতে যাচ্ছে পিএসসি। ৩৭তম বিসিএস এর প্রার্থী সংখ্যা ২ লাখ ৪৩ হাজার ৪৭৬ জন। ২০১৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত প্রিলিমিনারী পরীক্ষায় ৮ হাজার ৫২৩ জন উত্তার্ণ হন। গত ২৩ এ বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়েছে। উত্তরপত্র মূল্যায়ন ও নিরীক্ষণ শেষ হয়েছে। ১ হাজার ২২৬ জনকে নিয়োগ দিতে ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি ৩৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে পিএসসি।
নভেম্বরের প্রথমে ৩৮তম বিসিএসের প্রিলি
পিএসসির পরিকল্পনা অনুযায়ী ৩৮তম বিসিএসের প্রিলিমিনারী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হতে পারে আগামী নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে। ২ হাজার ২৪টি শূণ্য পদে নিয়োগ দিতে ৩৮তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি গত ২০ জুন প্রকাশ করা হয়। গত ১০ জুলাই থেকে ১০ আগষ্ট পর্যন্ত চাকুরি প্রার্থীদের অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়েছে। মোট রেজিস্ট্রেশনকারী প্রার্থীর সংখ্যা ৩ লাখ ৪৬ হাজার ৫৩২ জন। এ যাবত বিসিএস পরীক্ষায় সর্বোচ্চ সংখ্যক আবেদন এই ৩৮তম বিসিএসে পড়েছে।