এদিকে উভয় পক্ষের আহতদের চিকিৎসার জন্য বাঘা হাসপাতালে নেওয়ার পর হাসপাতাল চত্বরেই আলমের ওপর হামলা করে মহসিন পক্ষের লোকজন। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।
স্থানীয় ওসমানসহ অনেকে জানান, পৈর্তৃকসুত্রে পাওয়া আলমের চাষ করা জমিতে ধান লাগাতে যায় মহসিন ও তার পক্ষের লোকজন। এ সময় আলমসহ তার পক্ষের লোকজন বাঁধা দিলে দু’পক্ষের সংঘর্ষ বাঁধে। অপর পক্ষ মহসিনের দাবি ৪০ বছর আগে আলমের চাচা আফতাব ৪২ শতাংশ জমি তার কাছে বিক্রি করেছে। ক্রয় সুত্রে ভোগ করা জমিতে ধান চাষে বাঁধা প্রদান করে আলম ও তার পক্ষের লোকজন হামলা করে ।
বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ আলী মাহমুদ জানান,হাসপাতালের ভেতরে হামলার খবর পেয়ে তাৎক্ষনিক পুলিশ পাঠিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রন করা হয়। অভিযোগের প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।