সাংবাদিকরা মুন্সীগঞ্জ তথা বিক্রমপুরের আবিস্কৃত বৌদ্ধ বিহারসহ রামপালের দিঘি দখল মুক্ত করে একটি আরকিউলজিকাল পার্ক তৈরি করার প্রস্তাব রাখেন। পর্যটন মন্ত্রী রাশেদ খান বলেন, নাটেশ্বর তথা বিক্রমপুরে পর্যটন শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে সহযোগিতা করা হবে। একজন পর্যটক ১১ জনের কর্মসংস্থান করেন।
এদিকে সংস্কৃতিক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, মাটির নিচে ইতিহাস, পূরার্কীতি চাপা পড়ে ছিলে দীর্ঘ বছর, অগ্রসর ফাউন্ডেশন তা উন্মুচন করেছে মানুষরে কাছে। বক্তব্য শেষে নূহ-উল-আলম নাশ্বেরের বৌদ্ধ বিহারের খননের কাজ এবছরের জন্য সমাপ্ত ঘোষণা করেন।