এসময় দেড় মাসের মধ্যে পর্যায়ক্রমে জাগ্রত আশুগঞ্জবাসীর সকল দাবি মেনে নিয়ে বাস্তবায়ন করবেন বলে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে মন্ত্রী তার দেয়া কথা ভুলে গিয়ে আশুগঞ্জ রেলস্টেশনকে বি গ্রেড থেকে ডি গ্রেডে অবনমন করেন। অনতিবিলম্বে আশুগঞ্জ রেলস্টেশনকে ডি গ্রেড থেকে বি গ্রেডে পুনঃবহাল, মূল নকশা ও পরিকল্পনা অনুযায়ী স্টেশনের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়ন ও ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে আন্তনগর ট্রেনের স্টপিজ না দেয়া হলে ৩১ ডিসেম্বর রবিবার সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত আশুগঞ্জে সর্বাত্মক হরতাল, রেলপথ ও নৌপথ অবরোধ থাকবে।
বিক্ষোভ সভায় সংগঠনটির আহবায়ক হাজী মো. ছফিউল্লাহ মিয়ার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জাগ্রত আশুগঞ্জবাসীর সদস্য সচিব ঈসা খান, আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা মোবারক আলী চৌধুরী, আশুগঞ্জ সারকারখানা সিবিএ এর সভাপতি মো. বাবুল আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মো. ফরিদ উদ্দিন, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানির শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম, রওশন আরা জলিল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. রেজাউল আজাদ, প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাদেকুল ইসলাম সাচ্চু, উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগ এর সাধারণ সম্পাদক জোসনা চৌধুরী, চরচারতলা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আইয়ুব খান, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা হেবজুল বারী, মো. মিজানুর রহমান সিদ্দিকী, শ্রমিক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুজিবর রহমান, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক মো. শাহীন শিকদার, যুবলীগ নেতা আতাউর রহমান কবির, মোশারফ মুন্সি, যুবলীগ যুগ্ম আহবায়ক ইলিয়াছ, ছাত্রলীগ নেতা তানভির প্রমুখ। এছাড়াও আশুগঞ্জের বিভিন্ন সামাজিক, রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা জাগ্রত আশুগঞ্জবাসীর দাবির সাথে একাত্মতা ঘোষণা করেন।