ঢাকা বিভাগ
চরভদ্রাসনে অতিরিক্ত দোকান ভাড়ার ভাড়ে দিশেহারা ব্যবসায়ীরা
ফরিদপুরের চরভদ্রাসনে দোকান ঘড় মালিকদের অতিরিক্ত ঘড় ভাড়ার ভারে দিশেহারা হয়ে পড়ছেন সদর বাজারের ছোট বড় সহ সকল দোকানদার ব্যাবসায়ীরা। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, প্রতিমাসে তাদের বেচাঁ-কেনা একিই থাকলেও প্রতিমাসে তাদের ঘড় মালিকরা দোকান ঘড়ের ভাড়া বৃদ্ধি করেই চলেছে।
এদিকে রোববার সদর বাজার ঘুড়ে উক্ত বাজারের কয়েকজন ছোট বড় ব্যবসায়ীদের কাছে অতিরিক্ত দোকান ঘড় ভাড়ার ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা জানান,আমরা পদœা নদী ভাঙ্গন কবলিত ছোট্র উপজেলা সদর বাজারে প্রতিদিন একই মানুষের সমাগম হওয়ায় বাড়তি বেচাঁ-কেনা করতি পারিনা। এবং কোন কোন মাসে বেচাঁ-কেনা না হওয়ায় আমাদের দোকানের ভাড়া পকেট থেকেই দিতে হয়। কিন্তুু আমাদের ঘড় মালিকরা আমাদের বেচাঁ-কেনার কথা না ভেবেই প্রতিমাসে আমাদের দোকানের ভাড়া বৃদ্ধি করেই চলেছে।
এতে করে আমাদের ব্যবসা করে কোন মতে “পোলাপাইন নিয়া” খেয়ে পড়ে বেচেঁ থাকা কষ্টকরের পাশাপাশি আমাদের প্রতিমাসে গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত দোকান ভাড়া ও মাথায় নিতে হচ্ছে প্রতিমাসে বাড়তি দোকান ভাড়ার চাপ। তারা আরও বলেন, চরভদ্রাসন বাজারে একটি দোকান ঘড় ভাড়া নির্ধারন কমিটি গঠন করে তা একটি নিদ্দিষ্ট্য নিয়ম নীতির মাধ্যমে পরিচালিত করার পাশাপাশি তা অতি শীঘ্রই বাস্তবায়ন করার উপরও এসময় জোড় দেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
এ ব্যাপারে সদর বাজারের ব্যবসায়ী ও দোকান ঘড় মালিক মোঃ আব্দুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, “ভাড়াটিয়াদের দোকানের ভাড়া দিয়ে ব্যবসা করে না পোশালে, “তাগাদা কইরা তাগোরে কাচিঁ নিয়া ক্ষেতে যাইতে কন, কেননা এরা সবাই ক্ষেতের লোক”। ক্ষেত থেকে উইঠা আইশা এখন ব্যবসা করতে বইছে। এবং তিনি এসময় আরও বলেন, নতুন নতুন ভাড়াটিয়ারা আমাকে আগের ভাড়াটিয়াদের চাইতে আরও বেশি টাকা অগ্রিম ও আরও বেশি টাকা দোকান ভাড়া দিতে চায় দেখেই আমরা দোকান ভাড়া বাড়াইতেছি। এতে দোকান ভাড়াটিয়াদের পোশালে থাকবে, না পোশালে না থাকবে।
চরভদ্রাসনে অতিরিক্ত দোকান ভাড়ার ভাড়ে দিশেহারা ব্যবসায়ীরা