Connect with us

গাজীপুর

আসন্ন সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে জনসেবা সুনিশ্চিত করতে চান কাউন্সিলর মোশারফ

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান, গাজীপুর:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের গত নির্বাচনে নির্বাচিত ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোশারফ হোসেন। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মো. মোশারফ হোসেন। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

উক্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধিদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর মোঃ মোশারফ হোসেন।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে মোঃ মোশারফ হোসেন জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে মোঃ মোশারফ হোসেন মোল্লাকে জয়ী করার কথা জানান।

২২নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোশারফ হোসেনকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় মোশারফ হোসেনকে নির্বাচিত করতে চান তারা। তারা বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ২২নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোশারফ হোসেনের দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোশারফ হোসেন জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ২২নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ২২নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

গাজীপুর

জনসেবায় নিরলস কাজ করছেন গাজীপুর সিটির কাউন্সিলর শিরিষ

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান, গাজীপুর:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুইবারের নির্বাচিত ৪০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনেও কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর আজিজুর রহমান।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে আজিজুর রহমান শিরিষ জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে আজিজুর রহমান শিরিষকে জয়ী করার কথা জানান।

৪০নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় আজিজুর রহমানকে নির্বাচিত করতে চান তারা।

তারা আরও বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ৪০নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষর দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪০নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ৪০নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading

গাজীপুর

জনসাধারণের সেবায় নিরলস কাজ করছেন গাজীপুর সিটির কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুইবারের নির্বাচিত ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. সাইজ উদ্দিন মোল্লা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মো. সাইজ উদ্দিন মোল্লা। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর মো. সাইজ উদ্দিন মোল্লা ।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে সাইজ উদ্দিন মোল্লা জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে সাইজ উদ্দিন মোল্লাকে জয়ী করার কথা জানান।

৩নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লাকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় সাইজ উদ্দিন মোল্লাকে নির্বাচিত করতে চান তারা। তারা বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ৩নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লার দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ৩নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading

গাজীপুর

কোনাবাড়ীর এএসআইয়ের বিরুদ্ধে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ

Avatar photo

Published

on

বহুল প্রচারতি ও জনপ্রিয় অনলাইন পোর্টাল বাংলানিউজ টুয়ন্টেফিোর ডটকমে ১৬ এপ্রিল, ২০২৩ ইং তারিখ দুপুর ০২:৫৯ ঘটিকায় “ফেনসিডিলসহ আটক তিন জনকে ছেড়ে দিলো পুলিশ” শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয় যা মিথ্যা ও মনগড়া তথ্যে পূর্ণ। সংবাদটি প্রতিবাদ জানিয়েছেন কোনাবাড়ী থানার এএসআই মন্টু আহম্মেদ।

এএসআই মন্টু আহম্মেদ বলেন, সংবাদে অভিযোগ করা হয় গত বৃহস্পতিবার বিকেলে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কােনাবাড়ী থানাধীন নতুন বাজার এলাকায় সিএনজি স্টেশনের সামনে থেকে তিন নারী সহ পাঁচজনকে ফেনসিডিলসহ আটক করেন এএসআই মো. মন্টু আহম্মেদ। পরর্বতীতে আটককৃত তিন নারীকে তাদের সাথে জব্দকৃত ফেনসিডিলসহ ছেড়ে দেয় এবং বাকি ২ জনকে গ্রেফতার দেখিয়ে মামলা দায়ের করেন এএসআই মন্টু আহম্মেদ। একজন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সংবাদে যে অভিযোগটি আনা হয়েছে তা অত্যন্ত র্স্পশকাতর, অথচ এই অভিযোগটি কে বা কারা করছেনে তা সুনির্দিষ্টভাবে প্রতিবেদনের কোথাও উল্লখে করা হয় নি। তথাকথিত “প্রত্যক্ষদর্শী ”র বরাত দিয়ে মনগড়াভাবে যে অভিযোগটি করা হয়েছে তার অনুকূলে কোনো তথ্য প্রমাণ দিতে পারেন নি প্রতিবেদক। এটা কোনোভাবেই বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা হতে পারে না।

তিনি বলেন, প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে গত বৃহস্পতিবার বিকেল ৪:৩৫ মিনিটে গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কােনাবাড়ী থানাধীন নতুন বাজার এলাকায় ‘এরা সিএনজি পাম্প’ এর বিপরীত পাশে একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে যাত্রীরা নেমে আসার পর সঙ্গীয় র্ফোস সহ এএসআই মন্টু আহম্মেদ গোপন তথ্যের ভিত্তিতে তল্লাশীপূর্বক আবু হানিফ ও আব্দুল হাকিম নামে দুই মাদককারবারীকে আটক করেন। এ সময় তাদের সাথে থাকা ৪০ বোতল ফেনসিডিল জব্দ করা হয়। তাৎক্ষণিকভাবে তাদেরকে জব্দকৃত মাদকসহ থানায় নিয়ে আসা হয় এবং একই দিন রাত ৮:৩০ ঘটিকায় এএসআই মো. মন্টু আহম্মেদ বাদী হয়ে আটককৃত দুই ব্যক্তির বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেন। আসামীদের আটক, মাদকদ্রব্য জব্দ থেকে শুরু করে মামলা দায়ের পর্যন্ত প্রতিটি ঘটনায় মামলার বাদীর সাথে তার সঙ্গীয় ফোর্স ও সহকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া অভিযান পরিচালনার আগে থেকেই থানার র্ঊধ্বতন কর্মকর্তারা অভিযান পরিচালনার ব্যাপারে অবগত ছিলেন। বাস থেকে নেমে আসা যাত্রীদেরকে তল্লাশীকালে উল্লিখিত দুই ব্যক্তির সাথেই মাদক পাওয়া যায় এবং সেই অনুযায়ী তাদের দুজনকেই আটক করা হয়। তৃতীয় কোনো নারী বা পুরুষরে কাছে কোনো মাদক পাওয়া যায় নি বিধায় তাদেরকে অযথা হয়রানি না করে বরং স্বাভাবিক তল্লাশীর পর ছেড়ে দেয়া হয়।

উল্লিখিত সংবাদে প্রতিবেদক ফেনসিডিলসহ ৩ নারীকে আটক করা হয় এবং পরবর্তীতে তাদেরকে মাদকসহ ছেড়ে দেয়া হয় বলে অত্যন্ত স্পর্শকাতর অভিযোগ তুলেছেন। যা সর্ম্পূণ মিথ্যা ও বানোয়াট। কি অভিপ্রায়ে তিনি এই বানোয়াট তথ্য পরিবেশন করেছেন তা জানা নেই। কিন্তু এই মিথ্যা তথ্যের মধ্য দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ব্যাপক মানহানী করেছেন। এ ধরনের মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের মধ্য দিয়ে তিনি আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি মানুষরে আস্থাও বিনষ্ট করেছেন উল্লেখ করে এর প্রতিবাদ জানান এএসআই মন্টু আহম্মেদ।

Continue Reading