জাতীয়
চিকিৎসকদের ধর্মঘটে অস্ত্রোপচার বন্ধ
সরেজমিন দেখা যায়, অস্ত্রোপচারের অপেক্ষায় থাকা একজনের বয়স ছয় মাস। ওটি কমপ্লেক্সের বাইরে শিশুটিকে অনবরত কাঁদতে দেখা গেছে। সাবিল নামের ওই শিশুটির বাবা জনি ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ‘বাচ্চার কিডনিতে সমস্যা। আজ অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা ছিল। সে জন্য ভোর পাঁচটা থেকে তাকে না খাইয়ে রাখা হয়েছে।’
রেখা রানী নামের এক নারীকে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাঁর গলায় অস্ত্রোপচার হওয়ার কথা ছিল।
বরিশাল থেকে আসা এক রোগীর স্বজন আল মামুন হাওলাদার জানান, সকাল সাড়ে সাতটার সময় রোগীকে অস্ত্রোপচারকক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়। দুই ঘণ্টা পর বলা হয়, আজ অস্ত্রোপচার হবে না। তিনি রোগীকে নিয়ে আবারও ওয়ার্ডে ফেরত যান। ক্ষোভ প্রকাশ করে আল মামুন বলেন, ‘এগুলো দেখার কেউ কী নাই।’ তিনি প্রায় দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
এখন পর্যন্ত প্রশাসনের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে অনানুষ্ঠিকভাবে প্রশসানের এক কর্মকর্তা বলেছেন. তাঁরা বিষয়টি দেখছেন।