খুলনা
দৈনিক মানবজমিনের খুলনা ব্যুরো প্রধান রাশিদুল ইসলামের পিতার ইন্তিকাল
রোববার সকালে রায়েরমহলে প্রথম, বয়রা পুলিশ লাইনের সামনে বায়তুল মা’মুর জামে মসজিদের পাশে দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। খবর পেয়ে মরহুমের বাসায় ও জানাজায় উপস্থিত ছিলেন, খুলনা সিটি মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, মহানগর বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ বেতার খুলনার সাবেক আঞ্চলিক পরিচালক আব্দুস সাত্তার শেখ, উপ-কর কমিশনার মোঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সহ-সভাপতি আবু তৈয়ব, সাবেক নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম, খুলনা প্রেসক্লাবের নির্বাহী সদস্য শেখ রেজাউল হক, মোঃ এরশাদ আলী, সাংবাদিক নেতা আনোয়ার আহমেদ, এহতেশামুল হক শাওন, আব্দুল খালেক আজীজী, হাসান আহমেদ মোল্লা, এইচএম আলাউদ্দিন, আব্দুর রাজ্জাক রানা, মুহাম্মদ নূরুজ্জামান, সোহরাব হোসেন, মোঃ জাকিরুল ইসলাম, এডভোকেট শেখ জাকিরুল ইসলাম, খুলনা জেলা যুবলীগের সভাপতি কামরুজ্জামান জামাল, রিহাব নেতা সৈয়দ ইমাম হাসান বাচ্চু, কেসিসির নির্বাহী প্রকৌশলী লিয়াকত আলী খান, ঝালকাঠি জেলা কল্যাণ সমিতির সভাপতি সৈয়দ মোঃ দেলোয়ার হোসেন, রুস্তুম আলী হাওলাদার, আইয়ুব আলী খান, জহিরুল ইসলাম জাহাঙ্গীর, রফিকুল ইসলাম, শাহ আলম সরদার, হারুন হাওলাদার, মনির তালুকদার, হাফিজুর রহমান, কেএ মোতালিব, আনোয়ার হোসেন, আশ্রাব আলী খান, আব্দুস সালাম, শাহ আলম মৃধা প্রমুখ। পরে এ্যাম্বুলেন্সযোগে গ্রামের বাড়ি ঝালকাঠিতে নেয়া হয়। সেখানে আসরবাদ বেশাইনখান শহীদ স্মৃতি বিদ্যা নিকেতন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে তৃতীয় জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করার কথা রয়েছে।
সাংবাদিক রাশিদুল ইসলামের পিতা ফজলুর রহমান শিকদারের ইন্তিকালে গভীর শোক প্রকাশ ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জ্ঞাপন করে বিবৃতি দিয়েছেন, খুলনা মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সিটি মেয়র মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, মহানগরী জামায়াতে ইসলামীর আমীর মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ও সেক্রেটারি অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান, মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন খুলনার সভাপতি মোঃ আনিসুজ্জামান, সহ-সভাপতি এহতেশামুল হক শাওন, সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল হাসান হিমালয়, কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক রানা, নির্বাহী সদস্য মূহাম্মদ নূরুজ্জামান ও সোহরাব হোসেন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সহ-সভাপতি আবু তৈয়ব ও ড. মোঃ জাকির হোসেন, সাবেক নির্বাহী সদস্য শেখ দিদারুল আলম।
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর