জাতীয়
সন্ত্রাসীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান আজ থেকে
পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী হত্যা ও সাম্প্রতিক ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে করণীয় নির্ধারণে পুলিশ সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে প্রায় সাড়ে তিন ঘণ্টা এ বৈঠক চলে। বৈঠকে অতিরিক্ত আইজিপি ফাতেমা বেগম, সিআইডির অতিরিক্ত আইজিপি শেখ হিমায়েত হোসেন, রেলওয়ে রেঞ্জের অতিরিক্ত আইজিপি মো. আবুল কাশেম, ডিএমপি কমিশনার মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, সব কমিশনার, রেঞ্জ ডিআইজি এবং ঢাকা, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, জয়পুরহাট, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ, নীলফামারী, বগুড়া, ঝিনাইদহ ও নাটোর জেলার পুলিশ সুপাররা উপস্থিত ছিলেন।
আইজিপি বলেন, জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবিরোধী প্রচারণা জোরদার করতে হবে। জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহের জন্য কমিউনিটি পুলিশিংকে কাজে লাগাতে হবে।
বাবুল আক্তারের স্ত্রী খুনের ঘটনাকে অত্যন্ত নির্মম, বর্বরোচিত ও দুঃখজনক ঘটনা বলে আখ্যায়িত করেন আইজিপি। তিনি এ নৃশংস হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত সন্ত্রাসীদের দ্রুততম সময়ে আইনের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশ দেন। দৃঢ় মনোবল নিয়ে পেশাদারত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, টিম স্পিরিট নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।