Connect with us

ঢাকা বিভাগ

জাতিকে ধর্য্য ধরতে হবে – মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হেসেন

Avatar photo

Published

on

RAJBARI MINESTER NEWS PIC ...  27 FEB.রিয়াজুল করিম, রাজবাড়ী প্রতিনিধি ঃ “ আওয়মীলীগ সরকার কাজ করে দিনের আলোর মতো পরিষ্কার। আর রাতে কাজ করে চোর আর পুলিশ। বর্তমান সরকার দেশ ও দশের জন্য কাজ করছেন । তাই এই ধারাহিবকতা ধরে রাখতে পর্যায়ক্রমে দেশকে উন্নয়নের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাাসিনা বলেছিলেন পদ্মা সেতু নিজেদের অর্থায়নে করবেন। একটি নয় দুইটি পদ্মা সেতু করবেন। তার মধ্যে একটি মাওয়া-কাউরাকান্দি পদ্মা সেতুর কাজ শুরুর মাধ্যমে তিনি তার প্রমান রেখেছেন। আর দ্বিতীয়টি দৌলতদিয়া হইতে পাটুরিয়া পর্যন্ত পদ্মা সেতু করার কার্যক্রম দ্রুত শুরু হবে বলে জানান। প্রধানমন্ত্রী যে কথা বলেন সেটি করে দেখান। এই জন্য জাতিকে ধর্য্য ধরতে হবে বলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রাণালয়ের মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন এমপি বক্তব্য বলেন রাজবাড়ী শহরের ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের নব-নির্মিত তিনতলা ভবনের উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে।
তিনি আরো জানান, গনতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখার জন্য ইউনিয়নের চেয়ারম্যান দলীয় মার্কা দিয়ে নির্বাচন করার ব্যবস্থা নিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু সংগ্রাম করেছিলেন এদেশের স্বাধীনতার জন্য এবং তিনি সেটি বাস্তবে রুপ দিয়েছেন। জননেত্রী আজীবন সংগ্রাম করে যাচ্ছে সেই স্বাধীন দেশের জাতিকে উন্নত করার জন্য। এবং বাংলাদেশকে একটি সোনার বাংলা গড়তে। আপনারা ধর্য্য ধরে আমাদের সহযোগীতা করলে এই সরকার আরো উন্নয়ন করবে।
শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় রাজবাড়ী জেলা বার এসোসিয়েশনের আইনজীবিদের আয়োজনে সংবর্ধনা ও বেলা সাড়ে ১২টায় শহরের ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের নব-নির্মিত তিনতলা ভবনের উদ্ভোধন করেন।
মন্ত্রীর সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে জেলা বারের সাধারন সম্পাদক কাজী আব্দুল বাড়ী কুটিন এর উপস্থাপনায় সভাপতিত্ব করেন বারের সভাপতি এ্যাডঃ আব্দুল মান্নান । এ সময় বারের সকল আইনজীবিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পড়ে ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের নব-নির্মিত তিনতলা ভবনের উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রাণালয়ের মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন এমপি।
এতে ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের কার্যনির্বাহী কমিটির সভাপতি ও রাজবাড়ী পৌর মেয়র মহম্মদ আলী চৌধুরীর সভাপতিত্ব করেন।
সংবর্ধনা ও উদ্ভোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব এমপি, রাজবাড়ী জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ জিল্লুল হাকিম এমপি, সাধারন সম্পাদক কাজী কেরামত আলী এমপি, সানজিদা খানম এমপি, কামরুন নাহার চৌধুরী লাভলী এমপি, জেলা প্রশাসক জিনাত আরা, পুলিশ সুপার জিহাদুল কবির পিপিএম, সিভিল সার্জন ডাঃ মোঃ মাহবুবুল হক, জেলা পরিষদ প্রশাসক বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ আকবর আলী মর্জি, মুক্তিযোদ্ধা জেলা ইফনিট কমান্ডার মোহাম্মদ আলী, ইয়াসিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সাইদা খানম প্রমূখ।
বিকেল ৪টায় শহীদ খুশি বীর মুক্তিযোদ্ধা রেলওয়ে ময়দানে জেলা আওয়ামীলীগ কতৃক মাননীয় মন্ত্রীর সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
সন্ধ্যায় রাজবাড়ী পৌর ভবন পরিদর্শন কালে মন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
পড়ে শহীদ খুশি বীর মুক্তিযোদ্ধা রেলওয়ে ময়দানে জেলা আওয়ামীলীগ কতৃক এক মনজ্ঞো সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্টিত হয়। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে সংগীত পরিবেশন করে বাউল শিল্পী মমতাজ বেগম এমপি।
রিয়াজুল করিম

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ঢাকা

১৬নং ওয়ার্ডের সফল কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুইবারের নির্বাচিত ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধিদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসাকে জয়ী করার কথা জানান।

১৬নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসাকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় তাকে নির্বাচিত করতে চান তারা। তারা বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ৩নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসার দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ১৬নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ১৬নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading

গাজীপুর

জনসেবায় নিরলস কাজ করছেন গাজীপুর সিটির কাউন্সিলর শিরিষ

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান, গাজীপুর:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুইবারের নির্বাচিত ৪০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনেও কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধীদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর আজিজুর রহমান।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে আজিজুর রহমান শিরিষ জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে আজিজুর রহমান শিরিষকে জয়ী করার কথা জানান।

৪০নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় আজিজুর রহমানকে নির্বাচিত করতে চান তারা।

তারা আরও বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ৪০নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষর দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ আজিজুর রহমান শিরিষ জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৪০নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ৪০নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading

গাজীপুর

আসন্ন সিটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে জনসেবা সুনিশ্চিত করতে চান কাউন্সিলর মোশারফ

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান, গাজীপুর:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের গত নির্বাচনে নির্বাচিত ২২ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মোশারফ হোসেন। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মো. মোশারফ হোসেন। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

উক্ত এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধিদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর মোঃ মোশারফ হোসেন।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে মোঃ মোশারফ হোসেন জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে মোঃ মোশারফ হোসেন মোল্লাকে জয়ী করার কথা জানান।

২২নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোশারফ হোসেনকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় মোশারফ হোসেনকে নির্বাচিত করতে চান তারা। তারা বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ২২নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোশারফ হোসেনের দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোশারফ হোসেন জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ২২নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ২২নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading