Connect with us

ঢাকা

ইয়ারপুর ইউপি নির্বাচনে সুমন ভূইয়ার নির্বাচনী জনসভা

Avatar photo

Published

on

আশুলিয়ার ইয়ারপুর ইউনিয়ন পরিষদের উপ-নির্বাচনের প্রচারণার অংশ হিসেবে জনসভা করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী শামীম আহমেদ সুমন ভূইয়া। শুক্রবার রাতে ঘোষবাগ ধানমন্ডি রোটারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ নির্বাচনী জনসভা অনুষ্ঠিত হয়।

ঢাকা জেলার আশুলিয়া থানার অন্তগত ইয়ারপুর ইউনিয়ন। এই ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সৈয়দ আহমেদ মাস্টারের ২৮ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করলে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদটি শূন্য ঘোষণা করা হয়। পরে নির্বাচন কমিশন আগামী ২৯ শে ডিসেম্বর উপ-নির্বাচনের দিন ঘোষণা করে।

নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন সৈয়দ আহমেদ মাস্টারের ছেলে ও স্বতন্ত্র আনারস প্রতীক এর চেয়ারম্যানপ্রার্থী শামিম আহম্মেদ সুমন ভূইয়া। আনারস মার্কায় ভোট প্রার্থনা করছেন ভোটারদের কাছে ।

গতকালের জনসভায় তিনি বলেন, আমি এতিম হিসাবে আপনাদের কাছে একটি বার আমাকে আনারস মার্কায় ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার জন্য সুযোগ দিন।আমি আপনাদের কাছে চিরদিন জন্য কৃতজ্ঞ হয়ে রইলাম আপনারা আমাকে যেভাবে সমর্থন দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন আমি আপনাদের এই ঋণ কখনো শোধ করতে পারবোনা। আজকে আমি দেখতে পাচ্ছি হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতি। আমি আপনাদের সকলকে আমার পক্ষ থেকে জানাচ্ছি এবং শুভেচ্ছা আমি আপনাদের জন্যই ময়দানে কাজ করে যাচ্ছি। ইয়ারপুর ইউনিয়নে প্রথম দুর্ভোগ হচ্ছে জলাবদ্ধতা। এই জলাবদ্ধতা নিরসনে আমি কাজ করে যাবো। রাস্তার উন্নয়নে ইউনিয়নে কিছু কাজ হয়েছে কিন্তু এই জলাবদ্ধতার কারণে এই উন্নয়ন দৃশ্যমান নয়। আমি কথা দিচ্ছি আপনাদের ভোটের মাধ্যমে আমাকে বিজয়ি করেন এই জলাবদ্ধতা নিরসনে আপনাদের সাথে নিয়ে সর্বাত্মকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাব।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে ১, ২, ৩ সংরক্ষিত ইউপি সদস্য আছমা আক্তার, সাবেক ইউপি সদস্য আলমগীর হোসেন মন্ডল, আশুলিয়া থানা শ্রমিক লীগের যুগ্ম আহবায়ক ছানাউল্ল ভূইয়া সানি, ১নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছাফর শেখ সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

সুমন ভূইয়া বলেন, আমার প্রতিপক্ষের ভাইয়েরা আমার কর্মীদের টানা টানি করছেন। এবং ইউনিয়নের বাইরে থেকে নেতাকর্মী এনে নির্বাচনের প্রচার প্রচারণায় নেমেছেন। তারা ভোট দিতে পারবেনা তারা আপনার জন্য ভোট চাইতে আসছে। আর আমি আমার এলাকার ভোটারদের নিয়ে মাঠে নেমেছি। ইউনিয়নের জনগনের সহযোগিতা এবং যে ভালো বাসা পেয়েছি সৈয়দ আহমেদ মাস্টারের সন্তান হিসাবে। আপনাদেরকে কথা দিচ্ছি আমার বাবার অসমাপ্ত কাজগুলোকে সমাপ্ত করে ইউনিয়নে উন্নয়ন দ্বারাকে অব্যাহত রাখবো।

তিনি আরো বলেন, আপনাদের জানিয়ে রাখতে চাই ইতিমধ্যে আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আশুলিয়া থানার সাংগঠনিক পদ থেকে অব্যাহতি দিয়েছি জনগনের জন্য। আমি মনে করি আল্লাহ যা করেন ভালো করেন আপনারা দেখছেন আমার সাথে দল বল নির্বিশেষে সকলে এক হয়ে আনারস মার্কার নির্বাচনে কাজ করছে। আমি সুনিশ্চিত ভাবে বলতে পারি বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে আপনাদের সেবা করার সুযোগ করে দিবেন।

বিডিপি/দাউদুল ইসলাম নয়ন

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ঢাকা

১৬নং ওয়ার্ডের সফল কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা

Avatar photo

Published

on

আশিকুর রহমান:
এলাকার জনসাধারণের সেবা সুনিশ্চিত করতে নিরলসভাবে কাজ করে আসছেন গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের পরপর দুইবারের নির্বাচিত ১৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের তৃতীয় ধাপের নির্বাচনে কাউন্সিলর প্রার্থী তিনি। বিগত দিনেও সফলতার সাথে ওয়ার্ডবাসীর সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন সফল কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা। জনসেবায় নিজেকে আত্মনিয়োগে কুড়িয়েছেন জনসাধারণের অকৃত্রিম ভালোবাসা।

এলাকার সার্বিক উন্নয়ন অর্থাৎ জনসাধারণের চলাচলের অনুপযুক্ত রাস্তাঘাটা মেরামত, নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ, ইউএনডিপি কর্তৃক কাজ বাস্তববায়ন, ড্রেন নির্মাণ, কবরস্থান নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণ, দূর্যোগকালীন ব্যবস্থাপনা, বয়স্ক ও প্রতিবন্ধিদের ভাতা প্রদান, ঈদগাহ মাঠের উন্নয়ন, নগর মাতৃ সদন হাসপাতাল স্থাপন, নিজস্ব অর্থায়নে বিভিন্ন নিচু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মাটি ভরাট, মসজিদ-মাদ্রাসা ও বিভিন্ন সামাজিক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান, বৃক্ষ রোপন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানে শিক্ষা উপকরণ প্রদান, সুবিধা বঞ্চিত দরিদ্র জনগোষ্ঠীর উন্নয়ন কার্যক্রমসহ জনকল্যাণমুখী নানাবিধ উন্নয়ন কার্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন কাউন্সিলর মোঃ মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা।

এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে নানা ধরনের ষড়যন্ত্রের মুখের পড়তে হয়েছে তাকে। ষড়যন্ত্রকারীদের সকল বাঁধা উপেক্ষা করে ওয়ার্ডকে সুন্দর, বাসযোগ্য ও ডিজিটাল করণের মাধ্যমে মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা জনসাধারণের হৃদয়ে জায়গা করে নিয়েছেন। এলাকায় উন্নয়ন কর্মকান্ড চলমান রাখতে স্থানীয় জনগণ ভোটের মাধ্যমে মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসাকে জয়ী করার কথা জানান।

১৬নং ওয়ার্ডের স্থানীয় জনগণ জানায়, পরিচ্ছন্ন ও পরিশ্রমী ব্যক্তির দ্বারাই সমাজ পরিবর্তন হয়ে থাকে। সমাজ বা এলাকাকে পরিচ্ছন্ন রাখতে একজন পরিচ্ছন্ন ব্যক্তির কোন বিকল্প নেই। ব্যক্তি হিসেবে কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসাকে পরিচ্ছন্ন মনের অধিকারী হিসেবে আখ্যায়িত করেন স্থানীয়রা। কর্মঠ, পরিশ্রমী, দক্ষ, সৎ, মেধাবী জনপ্রতিনিধি হিসেবে পুনরায় তাকে নির্বাচিত করতে চান তারা। তারা বলেন, বিগত দিনগুলোতে তার পরিশ্রমের কথা ভুলার নয়। আগে ৩নং ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট খানাখন্দে ছিল ভরা, চলাচলের জন্য একেবারেই ছিল অনুপযোগী। যার কারণে অনেক দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসার দিন-রাত পরিশ্রমের ফলে এখন আর সেই ভোগান্তি নেই। তিনি অতি অল্প সময়ে রাস্তা নির্মাণ ও মেরামত করে চলাচলে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছেন। তারা বলেন, রাস্তাঘাট ছাড়াও তার উন্নয়ন মূলক কর্মকান্ডগুলো চোখে পড়ার মত। একজন জনপ্রতিনিধির সকল গুণাবলি তার মধ্যে রয়েছে।

ওয়ার্ড কাউন্সিলর মোসলেম উদ্দিন চৌধুরী মুসা, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ১৬নং ওয়ার্ডকে আধুনিকায়ন, সুন্দর ও বাসযোগ্য একটি ওয়ার্ড হিসেবে গড়ে তোলাই ছিল তার ধ্যান, জ্ঞান ও স্বপ্ন। সেই লক্ষ্যে তিনি সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচনের কাউন্সিলর প্রার্থী হিসেব বিপুল ভোটে জয়যুক্ত হন। পরবর্তী দ্বিতীয় নির্বাচনেও জনসাধারণ ভোটের মাধ্যমে তাকে কাউন্সিলর হিসেবে সাদরে গ্রহণ করে নেন।

তিনি বলেন, দুইবারের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি হিসেবে ১৬নং ওয়ার্ডের লক্ষাধিক জনগণের নিরাপত্তা, চলাচলের জন্য রাস্তা-ঘাটের উন্নয়ন, অসহায়কে সহায়তাদান, বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, কবরস্থান নির্মাণ, নিরাপদে ঘরে ফেরার ব্যবস্থাসহ আরও নানারকম উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করতে গিয়ে এলাকার জনসাধারণ উৎসাহ, সহযোগিতা ও পরামর্শ পেয়েছি। তাদেরকে আমি পাশে পেয়েছি। দেশের একজন সুনাগরিক ও জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার লক্ষ ও উদ্দেশ্যই ছিল, আমার নিজ এলাকার উন্নয়ন ও সাধারণ মানুষের সেবক হয়ে তাদের পাশে থাকার।

Continue Reading

ঢাকা

গাজীপুরে বিলুপ্তপ্রায় দু’টি ধনেশ পাখি উদ্ধার, গ্রেফতার ১

Avatar photo

Published

on

গাজীপুর প্রতিনিধি:
গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে বিলুপ্তপ্রায় ০২টি ধনেশ পাখি উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার গাজীপুর মহানগরের সদর থানাধীন পূর্ব চালনা এলাকার মোঃ হারুন রশিদ এর বাসা থেকে বিলুপ্তপ্রায় এ দুটি পাখি উদ্ধার করে মহানগরের সদর থানা পুলিশ।

পাখি উদ্ধার অভিযানে পুলিশের সাথে বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বন্যপ্রাণী রিফাত নামের এক যুবকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারকৃত আলতাফ হোসেন রিফাত (২৩) সদর থানাধীন পূর্ব চান্দনার মো. আ. রশিদের ছেলে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সদর থানাধীন মো. হারুনের বাসায় বিলুপ্তপ্রায় দু’টি ধনেশ পাখি আছে এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে গাজীপুর মহানগর সদর থানা ও বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের সদস্যসহ ওই বাসায় অভিযান পরিচালনা করে। অভিযান পরিচালনাকালে ওই বাসার ৩য় তলার বারান্দায় কার্টুনের মধ্যে বিশেষভাবে রক্ষিত অবস্থায় পাখি দু’টিকে উদ্ধার করে পুলিশ। এসময় বাসার মালিক মো. হারুনের ছেলে রিফাতকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত রিফাত জানায়, বন্যপ্রাণী ক্রয় করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ তা জেনেও, অনলাইন পেজের মাধ্যমে সে পাখি দু’টিকে ক্রয় করে।

সদর থানা পুলিশ জানায়, এ বিষয়ে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। এবং উদ্ধারকৃত বিলুপ্তপ্রায় দু’টি পাখি বন্যপ্রাণী অধিদপ্তরের প্রতিনিধিদের বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে।

Continue Reading

ঢাকা

জন্মনিবন্ধন করলেই মিলছে নতুন পোশাক উপহার

Avatar photo

Published

on

শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:
গাজীপুরের শ্রীপুরে তেলিহাটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে শিশু জন্মের ১ থেকে ৪৫ দিনের মধ্যে জন্মনিবন্ধন করলেই উপহার তুলে দিচ্ছেন নতুন পোশাক এ কাজটি করছেন ইউপি সদস্য তারেক হাসান বাচ্চু।

৪নং তেলিহাটি ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য তারেক হাসান বাচ্চু ব্যক্তিগতভাবে প্রতি শিশুর জন্য নতুন জামা কাপড় উপহার দিচ্ছেন। তার দেওয়া এ উপহার পেয়ে খুশি নবজাতক শিশুর বাবা-মা।

ইউপি সূত্রে জানা যায়, নাগরিকদের শিশুর জন্মনিবন্ধনে উদ্বুদ্ধ করতে মেম্বার নিজস্ব অর্থায়নে উপহার দেওয়ার ঘোষণা দেন। এলাকায় বাসিন্দারাও তাতে সাড়া দিয়ে স্বতঃস্ফূর্তভাবে সন্তানের জন্মনিবন্ধন করাচ্ছেন। তারেক হাসান বাচ্চু গত ২ বছরে জন্মনিবন্ধন শেষে প্রায় দুইশত দম্পতির হাতে এ উপহার তুলে দেন।

উপহার পেয়ে ডোমবাড়িচালার বাসিন্দা নবজাতক শিশুর পিতা মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, আমার সন্তানের জন্মনিবন্ধন মেম্বার নিজে করিয়ে দিয়ে আমার বাড়িতে এসে জন্ম নিবন্ধন ও বাচ্চার জন্য নতুন পোশাক দিয়েছেন। তার পক্ষ থেকে নতুন জামা উপহার পেয়ে বেশ ভালো লাগছে।

আবদার দক্ষিণপাড়া এলাকার নবজাতকের মা মাসুরা আক্তার বলেন, মেম্বার সাহেব আমার বাচ্চা জন্মের পর পরই জন্ম নিবন্ধন করে নতুন পোশাক নিজে এসে বাড়ি দিয়ে গেছেন, আমার পরিবারের সকলেই খুব খুশি হয়েছি। আমাদের মহল্লায় তাকে যেকোন কাজে সব সময় কাছে পায় এতেই আমরা খুশি।

আবদার ঢালীপাড়া এলাকার নবজাতকের অভিভাবক তারেক হাসান রানা বলেন, সে আমাদের এলাকার মেম্বার হওয়ার পর থেকে মাদক রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করছে। সে কোনো ঝামেলা ছাড়াই জন্ম নিবন্ধন সনদ আমাদের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন। এতে আমরা সবাই খুব খুশি।

ইউপি সচিব হান্নান খান বলেন,তার এ প্রচেষ্টায় অভিভাবকরা প্রতিদিনই তাদের সন্তানদের জন্ম নিবন্ধন করাতে আসছেন। জন্মনিবন্ধন কার্ডের সঙ্গে উপহার পেয়ে তারা খুশি মনে বাড়ি ফিরছেন। তার এমন কাজকে আমার ব্যক্তিগত পক্ষ থেকে সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানাচ্ছি।

৪নং তেলিহাটি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাতেন সরকার বলেন, মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও জনগনের প্রতি ভালোবাসা আছে বলেই আমার এই ইউপি সদস্য তারেক হাসান বাচ্চু তার ওয়ার্ডে শতভাগ জন্মনিবন্ধন ও মৃত্যু সনদ পৌঁছে দিচ্ছেন। এমন উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই।

ইউপি সদস্য তারেক হাসান বাচ্চু বলেন, আমার এলকার রাস্তাঘাট ও এলাকাকে মাদক মুক্ত ও আধুনিক ওয়ার্ড গড়ার অঙ্গীকার নিয়ে আমি নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলাম। বর্তমানে আমি আমার নির্বাচনী ইশতেহারের সেসব প্রতিশ্রুতি পূরণ করার জন্য সর্বোচ্চ কাজ করছি। আর জন্ম নিবন্ধনের উপহারের পোশাক বড় কিছু না, শুধু সাধারণ মানুষকে উৎসাহিত করতেই এ উপহার দিচ্ছি।

Continue Reading