দেশজুড়ে
লাখ টাকার বদলি বাণিজ্যে এসআই হাবিব এখন বাঁগআচড়া পুলিশ ফাঁড়িতে
স্থানীয়রা জানান,শার্শা উপজেলাধীন বেনাপোল পোর্টথানা ও বাঁগআচড়া পুলিশ ফাঁড়িতে ঘুষ বাণিজ্যের সুযোগ বেশি থাকায় বার বার পুলিশ সদস্যরা এ থানাতে থাকতে চাই। এতে ওই পুলিশের পাশাপাশি উপরের পুলিশ কর্মকর্তারাও লাভবান হয়ে থাকে।পুলিশ যেমন মাদক ব্যবসায়ীসহ অবৈধ কাজের সাথে জড়িতদের কাছ থেকে সাপ্তাহিত ও মাসিক চাঁদা আদায় করে। বদলী বাণিজ্যের সাথে সম্পৃক্ত পুলিশ কর্মকর্তারাও এই অবৈধ উপার্জন থেকে নিদিষ্ট চুক্তিতে ভাগ পেয়ে থাকে। একারনে বিতর্কের মুখেও তারা বারবার এক জনকে একই থানায় নিয়োগ দিয়ে থাকে। এতে ওইসব পুলিশ কর্মকর্তাদের সততার বিষয় নিয়ে সুধি সমাজে প্রশ্ন উঠেছে।
এদিকে এসআই হাবিব বাঁগআচড়া পুলিশ ফাড়িতে যোগদান করেই বিভিন্ন অনিয়মের সাথে জড়িয়ে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। বেনাপোল সীমান্তে কড়াকড়ি থাকায় এখন চোরাচালান ও নারী-শিশু পাচারের নিরাপদ রুট হয়েছে বাঁগআচড়া সীমান্ত দিয়ে।ইতিমধ্যে এসআই হাবিব চোরাচালানী ও সাত মাইলের গরু ব্যবসায়ীদের সাথে গোঁপন বৈঠক করেছে। জানা গেছে ওই বৈঠকে অবৈধ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে প্রতিমাসে ১৫ লাখ টাকা আয়ের পথ নিশ্চিত হয়েছে। ক্ষমতাসীন দলের সমর্থকদের কাছ থেকেও চাঁদাবাজি করায় তাদের ক্ষোভে পুলিশের এসব কর্মকান্ড ফাঁস হয়েছে। এসআই হাবিরের বদলীতে ঘুষ বানিজ্য নিয়ে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের কাছে জানতে চাওয়া হলে তারা একে অন্যের সাথে কথা বলতে বলে ঘটনা এড়িয়ে চলেন।