Connect with us

জাতীয়

সাকা’র বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগসমূহ

Published

on

বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের (সাকা) চৌধুরীর বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সুনির্দিষ্ট ২৩ ঘটনায় ৭২ টি অভিযোগ আনা হয়। মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে সাকা চৌধুরীর মৃত্যুদন্ডাদেশ বহাল রেখে আজ রায় ঘোষণা করেছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ। প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার নেতৃত্বে চার বিচারপতির বেঞ্চ আজ এ রায় ঘোষণা করে। বেঞ্চের অন্য বিচারপতিরা হলেন- বিচারপতি নাজমুন আরা সুলতানা, বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন ও বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।

ট্রাইব্যুনালে সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে আনীত ২৩টি অভিযোগের মধ্যে ৯টি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয় প্রসিকিউশন। এর মধ্যে ৩,৫,৬ ও ৮ নং অভিযোগের প্রতিটিতে তাকে মৃত্যুদন্ড. ২,৪ ও ৭নং অভিযোগের প্রতিটিতে তাকে ২০ বছর করে জেল এবং ১৭ ও ১৮ নং অভিযোগে তাকে ৫ বছর করে জেল দিয়ে রায় ঘোষণা করেছে ট্রাইব্যুনাল-১। এ রায়ের বিরুদ্ধে সাকা চৌধুরীর আপিলের রায়ে আজ ৭ নম্বর অভিযোগ থেকে তাকে অব্যাহতি দেয় আপিল বিভাগ। এ অভিযোগে রয়েছে রাউজানের সতীশ চন্দ্র পালিতকে হত্যার দায়। এ অভিযোগে তাকে ট্রাইব্যুনালের রায়ে ২০ বছরের কারাদন্ড দেয়া হয়েছিল। আর বাকী ৮ টি অভিযোগে ট্রাইব্যুনালে দেয়া রায় বহাল রাখা হয়।

যে চারটি হত্যা-গণহত্যার দায়ে সাকাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়েছে সেগুলো হলো ৩ নম্বর অভিযোগ-অধ্যক্ষ নুূতন চন্দ্র সিংহকে হত্যা, ৫-নম্বর অভিযোগ-রাউজানের সুলতানপুর গ্রামে তিনজনকে গণহত্যা, ৬ নম্বর অভিযোগ-রাউজানের ঊনসত্তরপাড়ায় ৫০ জনেরও বেশী লোককে গণহত্যা এবং ৮ নম্বর অভিযোগ- চট্রগ্রাম আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা শেখ মোজাফফর আহম্মদ ও তার ছেলে শেখ আলমগীরকে হত্যা। ২-নম্বর অভিযোগ রাউজানের গহিরা গ্রামের হিন্দুপাড়ায় গণহত্যা এবং ৪ নম্বর অভিযোগ জগৎমল্লপাড়ায় ৩২ জনকে গণহত্যার অভিযোগে সাকা চৌধুরীকে ২০ বছর করে কারাদন্ড দেয়া হয়। এছাড়াও ১৭নম্বর অভিযোগ- মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক নিজাম উদ্দিন আহম্মেদ, সিরাজ ও ওয়াহেদ ওরফে ঝুনু পাগলাকে অপহরণ করে নির্যাতন এবং ১৮ নম্বর অভিযোগে চান্দগাঁওয়ের সালেহউদ্দিনকে অপহরণ করে সাকা চৌধুরীর পারিবারিক বাসভবন গুডস হিলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগে সাকা চৌধুরীকে পাঁচ বছর করে কারাদন্ড দেয়া হয়।

২০১২ সালের ৪ এপ্রিল তার বিরুদ্ধে এ ২৩টি ঘটনায় অভিযোগ গঠন করা হয়। সাক্ষ্য-প্রমাণ শেষে ২০১৩ সালের ১ অক্টোবর সাকা চৌধুরীকে মামলায় মৃত্যুদন্ড দিয়ে রায় ঘোষণা করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালÑ১। ট্রাইব্যুনালÑ১এর তৎকালীন চেয়ারম্যান বিচারপতি এটিএম ফজলে কবীরের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ রায় দেয়। তার বিরুদ্ধে রায়টি ছিল ১৭২ পৃষ্টার।

ট্রাইব্যুনালের রায়ের আসামিপক্ষ বিরুদ্ধে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগের সংশ্লিষ্ট শাখায় এডভোকেট অন রেকর্ড জয়নাল আবেদীন ২০১৩ সালের ২৯ অক্টোবর এ আপিল দায়ের করেন। সাকা চৌধুরীর মৃত্যুদন্ডাদেশের বিরুদ্ধে করা এ আপিল শুনানি গত ৭জুলাই শেষ হয়। এ নিয়ে ট্রাইব্যুনাল থেকে আপিল বিভাগে আসা পঞ্চম আপিল মামলার চুড়ান্ত রায় হলো।

সাকা চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২৩টি ঘটনায় আনা অভিযোগ :
ঘটনা-১, অরবিন্দ সরকার, মতিলাল সরকারসহ ৭ জনকে ১৯৭১ সালের ৪ এপ্রিল অপহরণ করে নির্যাতন ও গণহত্যার অভিযোগ। তাদেরকে রাউজান উপজেলার মধ্য গহিরা গ্রাম থেকে অপহরণ করে চট্টগ্রাম শহরের কোতোয়ালী থানা এলাকায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বাড়ি ‘গুডস হিলে’ নিয়ে নির্যাতন করে পরে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ৯টি আলাদা অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে।

ঘটনা-২, রাউজান এলাকার মধ্য গহিরায় হিন্দুপাড়ায় গণহত্যা। এ ঘটনায় ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল মধ্য গহিরা গ্রামের পঞ্চবালা, জয়ন্ত কুমারসহ নাম না জানা বেশক’জনকে গণহত্যার অভিযোগ। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ৩টি আলাদা অভিযোগ রয়েছে। এসব ঘটনায় তাকে ২০ বছর করে জেল দেয়া হয়।

ঘটনা-৩, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল রাউজান এলাকায় কুন্ডেশ্বরী ঔষধালয়ের মালিক নতুন চন্দ্র সিংহকে প্রার্থনারত অবস্থায় গুলি করে হত্যার অভিযোগ রয়েছে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে। এজন্য তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।

ঘটনা-৪, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল রাউজানের জগৎমল্লপাড়ায় গণহত্যার অভিযোগ। এ ঘটনায় তেজেন্দ্র লাল, অশোক চৌধুরীসহ ৩২ জনকে গণহত্যা এবং আরো ৩ জনকে নির্যাতন করার অভিযোগে তার বিরুদ্ধে চারটি আলাদা অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ২০ বছর করে জেল দেয়া হয়।

ঘটনা-৫, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল রাউজান এলাকায় বণিকপাড়ার সুলতানপুর গণহত্যা। এ ঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে নেপাল চন্দ্র ধর, মনীন্দ্র চন্দ্র ধরসহ চারজনকে হত্যা এবং ১ জনকে নির্যাতনের অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা চারটি অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।

ঘটনা-৬, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল রাউজানের ঊনসত্তরপাড়া গণহত্যা। এ ঘটনায় ৭০ জনকে হত্যা করা হয়। যার মধ্যে ৫০ জনের পরিচয় জানা গেলেও ২০ জনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। গণহত্যার শিকারদের মধ্যে রয়েছেনÑ চন্দ্র কুমার পাল, গোপাল মালী, সন্তোষমালী, বলরাম মালী। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।

ঘটনা-৭, ১৯৭১ সালের ১৪ এপ্রিল রাউজান পৌরসভা এলাকায় সতীশ চন্দ্র পালিতকে হত্যা। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ২টি আলাদা অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ২০ বছর করে জেল দেয়া হয়।

ঘটনা-৮, ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল চট্টগ্রামের হাটহাজারী এলাকায় আওয়ামী লীগ নেতা শেখ মুজাফফর ও তার পুত্র শেখ আলমগীরকে হত্যা। সাকা চৌধুরীর নেতৃত্বে ও সহযোগিতায় হাটহাজারীর তিনরাস্তার মোড় এলাকা থেকে তাদেরকে ধরে নিয়ে হাটহাজারী বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন আর্মিক্যাম্পে নিয়ে হত্যা করা হয়। এজন্য তাকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়।

ঘটনা-৯, ১৯৭১ সালের এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে চট্টগ্রামের বোয়ালখালী উপজেলাধীন বদুরখিল এলাকায় বণিকপাড়ায় শান্তিদেবকে হত্যা। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ৩টি আলাদা অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-১০, ১৯৭১ সালের ১৩ এপ্রিল রাউজানের ডাবুরা গ্রামের মানিক ধরের বাড়ি লুটপাটের অভিযোগ।

ঘটনা-১১, ১৯৭১ সালের ২০ এপ্রিল চট্টগ্রামের বোয়ালখালীর শাকপুরা গ্রামে গণহত্যা। এ ঘটনায় ফয়েজ আহমেদ, জালাল আহমেদ, হাবিলদার সেকান্দার আলী, অরবিন্দ ধরসহ ৭৬ জনকে শাকপুরা প্রাইমারী স্কুলের নিকটবর্তী জঙ্গল ও ধানক্ষেতে নিয়ে তাদের হত্যা করা হয়।
এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-১২, ১৯৭১ সালের মে মাসে জগৎমল্লপাড়ায় গণহত্যা। এ ঘটনায় বিজয়কৃষ্ণ চৌধুরী, বিভূতি ভূষণ চৌধুরী, ধীরেন্দ্র লাল চৌধুরীসহ ৩৫ জনকে জগৎমল্লপাড়ার ডাবুরা খালের পাড়ে হত্যা করা হয়।

ঘটনা-১৩, ১৯৭১ সালের ১০ মে খাসি মাঝিরপাড়া এলাকায় ধর্ষণ ও গণহত্যা। এ ঘটনায় নুরুল আমীন, আবুল কালাম, জানে আলমসহ ৬ জনকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে আলাদা ৪টি অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়।

ঘটনা-১৪, ১৯৭১ সালের মে মাসে শেখ মায়মুন আলী চৌধুরীকে অপহরণ, আটক ও নির্যাতনে। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-১৫, ১৯৭১ সালের ২০ মে রাউজানের পথেরহাট এলাকায় কর্তারদীঘির পাড়ের মো. হানিফকে অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ। তাকে সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর গুডস হিলের বাড়িতে অপহরণ করে নিয়ে নির্যাতন ও পরে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৪টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-১৬, ১৯৭১ সালের ৭ জুন চট্টগ্রাম শহরের জামাল খান এলাকা থেকে গুডস হিলে নিয়ে ওমর ফারুক দুলালকে অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৪টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-১৭, চট্টগ্রাম জেলার লোহাগড়া এলাকার নিজামউদ্দিন আহমেদসহ ৩ জনকে অপহরণ, আটক, নির্যাতনের অভিযোগ। এ ঘটনায় অপহৃতদের ‘গুডস হিলে’ নিয়ে নির্যাতনের জন্য তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ৫ বছরের জেল দেয়া হয়।

ঘটনা-১৮, হবিগঞ্জ জেলার মশাজান এলাকার মো. সালেহউদ্দিনকে ১৯৭১ সালের জুলাই মাসের অপহরণ করে গুডস হিলে আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। এ ঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় তাকে ৫ বছরের জেল দেয়া হয়।

ঘটনা-১৯, ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই হাটহাজারী এলাকায় মাহবুব আলমকে হত্যা এবং নুর মোহাম্মদ ও নুরুল আলমকে অপহরণ, আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-২০, বোয়ালখালীর আকুবদন্ডী এলাকার এখলাছ মিয়াকে হত্যার অভিযোগ। ১৯৭১ সালের ২৭ জুলাই সংঘটিত এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৪টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-২১, রাউজানের বিনাজুরী এলাকার ইউপি চেয়ারম্যান ফজলুল হক চৌধুরীকে অপহরণ, আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। তাকে গুডস্ হিলে নিয়ে নির্যাতন করা হয়। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে ৩টি আলাদা অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-২২, ১৯৭১ সালের আগস্ট মাসে চট্টগ্রামের আনোয়ার উপজেলার চাতরী এলাকার নুরুল আনোয়ার চৌধুরীকে অপহরণ, আটক ও গুডস হিলে নিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ। এঘটনায় সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ রয়েছে।

ঘটনা-২৩, জামাল খান এলাকা থেকে এম সলিমুল্লহ নামে এক ব্যক্তিকে অপহরণ, আটক ও নির্যাতনের অভিযোগ। গুডস্ হিলে নিয়ে এ নির্যাতনের ঘটনায় তার বিরুদ্ধে আলাদা ৩টি অভিযোগ উপস্থাপন করা হয়েছে।

মামলায় ট্রাইব্যুনালের রায়ে আরো বলা হয়, আসামী সাকা চৌধুরী তার ও তার পক্ষে দেয়া সাফাই সাক্ষ্যে ৭১ এর ২৯ মার্চ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত তার দেশে না থাকার যে সাক্ষ্য দিয়েছে তা প্রমাণ হয়নি। পক্ষান্তরে প্রসিকিউশনের দেয়া সাক্ষ্য ও ডকুমেন্টে প্রমাণ হয়েছে ৭১ এ সাকা চৌধুরী দেশে ছিলেন এবং চট্রগ্রামের বিভিন্ন এলাকায় পাকবাহিনীর সহযোগী হিসেবে মানবতবাবিরোধী বিভিন্ন অপরাধ করেছেন। যা প্রসিকিউশন সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে পেরেছে। ট্রাইব্যুনালের এ রায় আপিলেও বহাল থাকলো।

তার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন মামলা তদন্ত কর্মকর্তা (আইও) মোঃ নূরুল ইসলাম ঘটনা ও জব্দ তালিকার সাক্ষী মিলিয়ে প্রসিকিউশনের ৪১ জন সাক্ষী। আর ৪ জন সাক্ষীর আইও’র কাছে দেয়া জবানবন্দিকেই সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। অন্যদিকে সাকা চৌধুরী নিজেসহ মোট ৪ জন সাক্ষী সাফাই সাক্ষ্য দিয়েছে।

সাকা চৌধুরীকে ২০১০ সালের ১৫ ডিসেম্বর একটি মামলায় গ্রেফতার করা হয়। পরে এক আবেদনের প্রেক্ষিতে ওই বছরের ১৯ ডিসেম্বর মানবতাবিরোধী অপরাধে গ্রেফতার দেখানো হয়। সে থেকে তিনি কারাগারে রয়েছেন।

বাংলাদেশেরপত্র/এডি/এ

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *