Connect with us

আন্তর্জাতিক

রাশিয়ায় ১৬ আরোহী নিয়ে বিধ্বস্ত হেলিকপ্টার

Avatar photo

Published

on

রাশিয়ার কামচাটকা উপদ্বীপে ১৬ জন আরোহী নিয়ে একটি পর্যটকবাহী হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত হয়েছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই ছিলেন পর্যটক। বৃহস্পতিবার এ দুর্ঘটনা ঘটে। খবর আল জাজিরা।

খবরে বলা হয়, দুর্ঘটনায় কমপক্ষে ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সাতজনের এখনও কোনো খোঁজ পাওয়া যায়নি।

রাশিয়ার দূরপ্রাচ্যের স্থানীয় সরকার এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ক্রোনোতস্কি ন্যাচার রিজার্ভের কুড়িল হ্রদে বিধ্বস্ত হয় এমআই-৮ হেলিকপ্টারটি। প্রাথমিক তথ্যে জানা গেছে, ওই হেলিকপ্টারে তিনজন ক্রু এবং ১৩ জন যাত্রী ছিল। ঘটনাস্থলে ৪০ জন উদ্ধারকর্মী এবং ডুবুরিকে পাঠানো হয়েছে। মস্কো থেকে ৬ হাজার কিলোমিটারের বেশি দূরে অবস্থিত কামচাটকা।

স্থানীয় একটি স্বাস্থ্য সূত্র জানিয়েছে, ৯ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। উদ্ধার ও তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে।

ওই সূত্রটি ইন্টারফ্যাক্স নিউজ এজেন্সিকে জানিয়েছে, ৯ জনকে উদ্ধার করা হয়েছে। এরা সবাই জীবিত আছেন। তবে বাকি সাতজনের ভাগ্যে কী ঘটেছে তা এখনও নিশ্চিত নয়। এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দুই পাইলটসহ ৯ জন দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে গেছে।

এদিকে রাশিয়ান ইনভেস্টিগেশন কমিটি জানিয়েছে, এ ঘটনায় এয়ার সেফটি রুলস ভঙ্গ হওয়ায় তদন্ত শুরু করেছে তারা। রাশিয়ায় আকাশপথে যেকোনো দুর্ঘটনার তদন্ত করে এই কমিটি।

হেলিকপ্টারটি পর্যটকদের খোদুতকা আগ্নেয়গিরিতে নিয়ে যাচ্ছিল। ওই আগ্নেয়গিরিটি পেত্রোপাভলোভস্ক-কামচাটস্কি শহরের কাছাকাছি অবস্থিত। কামচাটকা অনেক বড় একটি অঞ্চল হলেও সেখানে খুব অল্প মানুষ বাস করে। তবে আগ্নেয়গিরি এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দেখতে সেখানে প্রায়ই যান পর্যটকরা।

এর আগে গত ৬ জুলাই ২৮ জন আরোহী নিয়ে রাশিয়ার একটি যাত্রীবাহী বিমান নিখোঁজ হয়। এন-২৬ নামের ওই যাত্রীবাহী বিমানটি পেট্রোপাভলোভস্ক-কামচাতস্কি থেকে কামচাতকা উপদ্বীপের পালানার দিকে যাত্রা করেছিল। পরবর্তীতে বিমানটির সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। বিমানটিতে ২৮ আরোহী ছিল যাদের মধ্যে ছয়জন ক্রু সদস্য। এছাড়া আরোহীদের মধ্যে এক বা দু’জন শিশুও ছিল।

তার আগে প্রায় ১৭ জন যাত্রী নিয়ে নিখোঁজ হয় রাশিয়ার অ্যান্তোভ এন-২৮ যাত্রীবাহী বিমান। উড্ডয়নের পর সাইবেরিয়ার তোমস্ক এলাকার ওপর দিয়ে যাওয়ার সময় রাডারের সঙ্গে বিমানটির যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

এক সময় বিমান দুর্ঘটনার জন্য পরিচিত থাকলেও গত কয়েক বছরে রাশিয়া বিমান চলাচল সুরক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটিয়েছে। কিন্তু তারপরও সম্প্রতি বেশ কিছু বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে দেশটি।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Highlights

মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করে পুরস্কার পেলেন রাশিয়ান পাইলটরা

Avatar photo

Published

on

কৃষ্ণ সাগরে মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করা ফাইটার পাইলটদের পুরস্কৃত করেছে রাশিয়া। রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী সের্গেই শোইগু দুটি রাশিয়ান এসইউ-২৭ যুদ্ধবিমানের পাইলটদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানায় বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) একটি রাশিয়ান এসইউ-২৭ যুদ্ধবিমানের সঙ্গে সংঘর্ষের পর মার্কিন এমকিউ-৯ রিপার ড্রোনটি কৃষ্ণ সাগরে বিধ্বস্ত হয়।

মার্কিন সেনাবাহিনী জানিয়েছে, ড্রোনটি আন্তর্জাতিক আকাশসীমায় একটি রুটিন মিশনে ছিল। রাশিয়ার দুটি যুদ্ধবিমান তা আটকানোর চেষ্টা করে। রাশিয়ার একটি যুদ্ধবিমানের আঘাতে ড্রোনটি অকেজো হয়ে পড়ে। পাইলটরা যারা দূর থেকে ড্রোনটি পরিচালনা করেছিল তারা তখন এটিকে কৃষ্ণ সাগরে ফেলে দিতে বাধ্য হয়।

ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন শুরুর পর মঙ্গলবারের সংঘর্ষটি ছিল যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে প্রথম সরাসরি সামরিক সংঘর্ষ। যদিও মস্কো মার্কিন ড্রোন ধ্বংস করার দাবি অস্বীকার করেছে।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, কৃষ্ণ সাগরে মার্কিন ড্রোন দেখে তারা ফাইটার জেট পাঠিয়েছিল। তবে ড্রোনের সঙ্গে এর সংঘর্ষ হয়নি। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ড্রোনটি বিধ্বস্ত হয়।

রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, যুদ্ধবিমানের পাইলটদের পুরস্কৃত করা হয়েছে। সংঘর্ষের ঘটনার বিষয়ে তাদের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করে মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রাশিয়ান যুদ্ধবিমান ও ড্রোনের মধ্যে কোনো সংঘর্ষ হয়নি।

মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়, মস্কোর স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৯টার দিকে এমকিউ-রিপার ড্রোনটি প্রবল বেগে চলার সময় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় এবং পানিতে পড়ে যায়। ড্রোনটি ট্রান্সপন্ডার বন্ধ রেখে উড়ছিল। যা ইউক্রেনে সামরিক অভিযান শুরু হওয়ার পর থেকে রুশ আকাশসীমায় রাশিয়ার আরোপিত নিষেধাজ্ঞার লঙ্ঘন।

তবে যুক্তরাষ্ট্র জানিয়েছে, রাশিয়ান যুদ্ধবিমান ড্রোনের কাছে এসে এটিকে হয়রানি করে এবং এতে জ্বালানি ছিটিয়ে দেয়। ৩০ থেকে ৪০ মিনিট ধরে এটিকে আটকানোর চেষ্টা করার পর একটি যুদ্ধবিমান দ্বারা ড্রোনটির প্রপেলারটি কেটে যায় এবং এটি সমুদ্রে পড়ে যায়।

বৃহস্পতিবার (১৬ মার্চ) মার্কিন সেনাবাহিনী এই এনকাউন্টারের ৪০ সেকেন্ডের সম্পাদিত ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করে। এতে দেখা গেছে, রাশিয়ার যুদ্ধবিমান ড্রোনের কাছে আসছে। এ সময় এটি ড্রোনটির উপর জ্বালানি ছিটিয়ে দিচ্ছে। এরপর ড্রোনটির প্রপেলার নষ্ট হয়ে যায়। এই ঘটনাকে রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী আচরণের বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন একজন শীর্ষ মার্কিন জেনারেল।

Continue Reading

Highlights

সব ডিভাইসে টিকটক নিষিদ্ধ করল কানাডা

Avatar photo

Published

on

কানাডা সরকার দেশটির সব সরকারি ডিভাইসে টিকটক নিষিদ্ধ করেছে। নিরাপত্তা সংক্রান্ত কারণ দেখিয়ে সোমবার এ পদক্ষেপ নিয়েছে দেশটি। এর মাধ্যমে চীনা ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফরমটির বিরুদ্ধে কানাডা সরকারের আরেকটি ক্র্যাকডাউন (সাঁড়াশি অভিযান) শুরু হতে পারে।

এমনই ইঙ্গিত দিয়েছেন খোদ কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। আজ মঙ্গলবার থেকে এ নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে অটোয়া প্রশাসন।

আনাদোলু জানিয়েছে, নিষেধাজ্ঞা আরোপের কিছুক্ষণ পরই জাস্টিন ট্রুডো সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘এটি একটি প্রথম পদক্ষেপ হতে পারে, এটিই হতে পারে একমাত্র পদক্ষেপ যা আমাদের নিতে হবে। তবে প্রতিটি পদক্ষেপে আমরা নিশ্চিত করতে যাচ্ছি যে, আমরা কানাডিয়ানদের নিরাপদ রাখছি।’

কানাডার প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘অবশ্যই আমরা মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং কানাডার জনগণ অনলাইনে যেভাবে স্বাধীন মতপ্রকাশে সংযুক্ত হতে চায়, আমরা তা খুব গুরুত্বসহকারে নিয়েছি।’

‘কিন্তু আমাদের কাছে ডেটা সুরক্ষা, কানাডিয়ানদের সুরক্ষা এবং সুরক্ষার জন্য আমাদের যে গুরুত্বপূর্ণ নীতি রয়েছে, তা আমরা সর্বদা এগিয়ে নিয়ে যাব,’ বলেন ট্রুডো।

খবরে বলা হয়েছে, গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স কানাডাকর্মীদের পরামর্শ দিয়ে একটি ইমেল পাঠিয়েছে। তাতে বলা হয়েছে, দেশের প্রধান তথ্য কর্মকর্তার পর্যালোচনার পর ভিডিও-শেয়ারিং প্ল্যাটফরম অ্যাপটি এখন থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, টিকটক বেইজিংভিত্তিক বাইটড্যান্স প্রযুক্তি কোম্পানির মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান। চীনা সরকার এই অ্যাপটির মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য করে বলে অনেক আগে থেকেই অভিযোগ করে আসছে পশ্চিমা দেশগুলো। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাপটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

Continue Reading

Highlights

ইউক্রেইনে যুদ্ধবিরতিসহ ১২ প্রস্তাব চীনের

Avatar photo

Published

on

রাশিয়া-ইউক্রেইন যুদ্ধ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া ঠেকাতে আগ্রহী চীন বলেছে, আলোচনা ও মধ্যস্থতাই এই সংকট সমাধানের দৃশ্যত একমাত্র উপায়।

ইউক্রেইনে রাশিয়ার অভিযানের বর্ষপূর্তিতে চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দেওয়া ১২ দফা প্রস্তাবে যুদ্ধবিরতি ও উত্তেজনা ক্রমশ হ্রাস করার কথা বিস্তৃতভাবে বলা হয়েছে, জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

চীনা মন্ত্রণালয়ের এই প্রস্তাব মূলত রাশিয়া গত বছরের ২৪ ফেব্রুয়ারি তাদের ভাষায় শুরু করা ‘বিশেষ সামরিক অভিযানের’ পর বেইজিং যেভাবে কথা বলেছে, তারই ধারাবাহিকতা।

চীন এখন পর্যন্ত তার মিত্র রাশিয়াকে ইউক্রেইনে আক্রমণের জন্য নিন্দা জানায়নি, কিংবা প্রতিবেশী দেশে মস্কোর আক্রমণকে ‌‘আগ্রাসন’ অ্যাখ্যাও দেয়নি। তারা এমনকী রাশিয়ার ওপর পশ্চিমাদের নিষেধাজ্ঞারও কড়া সমালোচনা করে আসছে।

“সংঘাত ও যুদ্ধে কারও লাভ নাই। সব পক্ষেরই যুক্তিসঙ্গত ও সংযত আচরণ করা উচিত, উচিত উত্তেজনা বৃদ্ধি ও আগুনে ঘি ঢালা বন্ধ করা এবং এই সংকট যেন আরও বাজে অবস্থায় না যায় কিংবা নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে না যায় সেদিকে নজর দেওয়া,” বলা হয়েছে চীনা মন্ত্রণালয়ের ওই নথিতে।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে ফেরা সবচেয়ে বড় এই যুদ্ধ শুক্রবার দ্বিতীয় বছরে গড়াল। এ যুদ্ধের পর থেকে জাতিসংঘে রাশিয়া ক্রমাগত কোণঠাসা হয়ে পড়েছে, এখন শিল্পোন্নত দেশগুলোর জোট জি-৭ এর নেতারা ইউক্রেইনে আরও সহায়তা পাঠানোর কৌশল নিয়ে আলোচনারও প্রস্তুতি নিচ্ছেন।

শুক্রবার চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়েরও ইউক্রেইন যুদ্ধের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে শান্তির প্রস্তাব নিয়ে ভাষণ দেওয়ার কথা। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্রেসিডেন্টের ভাষণ বিষয়ে তাদের কাছে কোনো তথ্য নেই।

নিজেদের ভূখণ্ডে রুশ সেনারা থাকা অবস্থায়, কোনো শান্তিচুক্তিতে বসতে রাজি নয় ইউক্রেইন। যে কোনো বিরতিই রাশিয়াকে নতুন করে গুছিয়ে ওঠার সুযোগ করে দেবে বলে আশঙ্কা তাদের।

চীনে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) রাষ্ট্রদূত জর্জ টলেডো বলেছেন, চীনের নথিটি মোটেও শান্তি প্রস্তাবের নয়।

ইইউ নথিটি ভালোভাবে পড়ছে, তবে সেখানে যে আগ্রাসনকারীর নাম বলা হয়নি তা নিয়েও তারা উদ্বিগ্ন, বলেছেন তিনি।

বেইজিংয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ্য দেওয়া ব্রিফিংয়ে টলেডো বলেছেন, জাতিসংঘ সনদের মূল্যবোধের সুরক্ষা ও সেটি ঊর্ধ্বে তুল ধরা চীনের বিশেষ দায়িত্ব।

একই ব্রিফিংয়ে ইউক্রেইনের শার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স চীনের নথিটিকে ‘শুভ লক্ষণ’ অ্যাখ্যা দিয়ে বলেছন, ইউক্রেইন বেইজিংয়ের কাছ থেকে আরও বেশি রাজনৈতিক সমর্থন চাইছে।

চীন রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে এবং মস্কোর সেনাদের ইউক্রেইন ছাড়ার আহ্বান জানাবে বলেও কিইভ আশা করছে, বলেছেন ইউক্রেইনের দূত ঝানা লেশচিনস্কি।

‌‘পারমাণবিক যুদ্ধ নয়’

চীন এই সংঘাতে তার নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবেন বলে মনে করেন কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে লেশচিনস্কি বলেন, তারা যদি নিরপেক্ষ হয়, তাহলে তারা রাশিয়া, ইউক্রেইন উভয় পক্ষের সঙ্গেই কথা বলত।

‍“এখন আমরা দেখছি, চীন মূলত রাশিয়ার সঙ্গেই কথা বলছে, ইউক্রেইনের সঙ্গে নয়,” বলেছেন তিনি।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ওয়াং ওয়েনবিন বলেছেন, শান্তি প্রস্তাব নিয়ে বেইজিংয়ের দেওয়া নথি নিয়ে কিছু কূটনৈতিকের সমালোচনার কোনো ভিত্তিই নেই। আর সেসব সমালোচনার লক্ষ্য হচ্ছে চীনের গায়ে কালি লাগানো।

গত বছর যুদ্ধক্ষেত্রে অপমানজনক পিছু হটার পর রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ইউক্রেইনে আরও বল প্রয়োগের হুঁশিয়ারি দেওয়ার পর পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ঝুঁকি বেড়েছে।

কিন্তু পারমাণবিক অস্ত্র অবশ্যই এড়াতে হবে, বলছে চীন।

‍“পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করা যাবে না, পারমাণবিক যুদ্ধ হতে পারে না। আমরা উত্তেজনা বৃদ্ধি, যে কোনো পরিস্থিতিতে যে কোনো দেশেরই জৈব বা রাসায়নিক অস্ত্র ব্যবহারের বিরোধী,” বলেছে চীনা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

Continue Reading