শীতরে মৃদু কুঁয়াশায় ফরদিপুরে ভাঁপা পঠিা খাওয়ার ধুম
হারুন-অর-রশীদ,ফরদিপুর প্রতনিধিি
ঋতুর পরক্রিমায় মাঘরে শীতরে মৃদু কুঁয়াশায় ফরদিপুরে জঁেকে বসতে শুরু করছেে শীত। শীতরে সকাল-সন্ধ্যায় ‘ভাঁপা’ পঠিার স্বাদ পতেে ভালোবাসে না, এমন বাঙালি কমই আছ।ে
আর ওই বাঙ্গালীর চাহদিা পুরণে মৌসুমী ব্যবসায়ীরা ভাঁপা পঁিঠার পাঁশাপাশি চতিই পঠিা, তলে পঠিার পসড়া সাজযিে দোকান নয়িে বসছনে ফরদিপুর শহররে বভিন্নি এলাকা সহ জলোর বভিন্নি হাট-বাজারগুলোত।ে
যনে শীতরে সকাল আর সন্ধ্যায় হাওয়ায় ভাসছে এসব পঠিার ঘ্রাণ।ে আর এসব পঠিা খাওয়ার ধুম পডছেে ফরদিপুর জলোর প্রত্যান্ত অঞ্চলওে।
ফরদিপুর প্রসে ক্লাব এলাকার সামনরে পঠিা দোকানী শফোলী ও আলয়ো বগেম জানান, গরম পানরি ভাপে এ পঠিা তরৈি হয় বলে এর নাম হযছেে ভাপা পঠিা। পঠিাকে মুঁখরোচক করতে গুঁড় আর নারকিলেরে সাথে সামান্য পরমিাণ লবন মশোনো হয়। এতইে স্বাদ বাড়ে বলে জানযিছেনে দোকানীরা।
ভাঁপা পঠিা তরৈতিে সরঞ্জাম হসিবেে ব্যবহার করা হয় মাটরি হাঁড়ি ও মাঝ বরাবর বড় ছদ্রি করা মাটরি ঢাকনা। হাঁড়তিে ছদ্রি করা ঢাঁকনা লাগযিে আটা গুলযিে ঢাঁকনার চারপাঁশ ভালোভাবে মুঁড়ে দতিে হয়, যাতে করে হাঁড়ির ভতেরে থাকা গরম পানরি ভাপ বরে না হতে পার।ে
তাঁরা আরও জানান, ছোট গোল বাটি জাতীয় পাত্রে চালরে গুঁড়া খানকিটা দয়িে তারপর খঁেজুর অথবা আখরে গুঁড় দযিে আবার কছিু চালরে গুঁড়া দয়িে বাটটিি পাতলা কাপড়ে পঁেচয়িে ঢাকনার ছদ্রিরে মাঝখানে বসয়িে দযে়া হয়। ১/২ মনিটি ভাপে রখেে সদ্ধি হয়ে তরৈি হয় মজাদার ভাপা পঠিা।
প্রতটিি ভাপা পঠিা বক্রিি হয় ৫ থকেে ১০ টাকায়। অনুরুপভাবে চতিই পঠিা আটা গুলয়িে তাওয়ায় বসয়িে দয়িে তরৈি করা হয় মজাদার চতিই পঁিঠা। চাটনি ও গুঁড় দযিে পরবিশেন করা হয়। তলে পঠিা তরৈতিে নতুন চালরে গুঁড়া পানতিে গুঁলযিে তলেে ভজেে নযিে তরৈি করা হয় তলে পঠিা।
যা বক্রিি হয় ৫ টাকায়। কম পুঁজতিে যে কোন স্থানে সহজে বাজারজাত করে লাভবান হওয়া যায় বলে অনকে ক্ষুদ্র ও মৌসুমী ব্যবসায়ীরা এসব পঠিার দোকান করতে আগ্রহী হয়ে উঠছেনে।
এই পঠিা বাঙালরি বারো মাসরে তরেো র্পবণরে একটি অংশ হযে দাঁড়িয়ছে।ে