Highlights
ক্যানেলে বাঁধ দিয়ে মাছ চাষ: বাঘায় জলাবদ্ধতায় রবিশষ্য আবাদ ব্যহতের আশঙ্কা
কৃষকদের অভিযোগ, বাঘা পৌর ও উপজেলার বাজুবাঘা ইউনিয়নের বাসিন্দা হাবিবুর রহমান (চা), কেবলা, মজিবর রহমান, ছাপান আলী,আছান আলী, সাজেদুল, মুনতাজ, কাজিম, সাজদার, রফিকুল, আব্দুল কুদ্দুস, মন্টু মোল্লা, আলা উদ্দীন, রফিকুল ইসলাম, আনছার আলী, মতলেব কাজি, জয়নাল আবেদীন, লালপুর উপজেলার বোয়ালিয়া পাড়ার জলিল মৌলভী,কাশেম মৌলভী,ইদ্রিশ আলী, আঃ মান্নান, মহির উদ্দীনসহ আরো কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যাক্তিরা মাছ চাষের জন্য ক্যানেলে বাঁধ দিয়ে খন্ড খন্ড পুকুরে পরিনত করেছেন। এর ফলে পানি নামতে বাঁধাগ্রস্থ হচ্ছে। নিম্নাঞ্চলের বিস্তির্ণ এলাকায় স্থায়ী জলাবদ্ধতায় রুপ নিয়েছে। এলাকার পানি নামতে না পারলে রবি শষ্য আবাদ ব্যহত হওয়ার আশঙ্কা রযেছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে,কৃষি ও কৃষকদের ক্ষতির কথা ভেবে, জলাবদ্ধতা নিরসনে উপজেলার মর্শিদপুর নদীর ঘাট এলাকায় স্লুইস গেট নির্মাণসহ ১৯৮০ সালের দিকে খাল খনন করে নওটিকা হয়ে লালপুর উপজেলার ক্যানেলের সাথে সংযুক্ত করা হয়। ১৯৯৭-৯৮ সালে দিকে পুনঃসংস্কার করা হলেও সংরক্ষনের আভাবে আর দখলে বিপন্ন হয় খাল ও জলাশয়। দুষণ,দখলের পরও যেসব খাল টিকে আছে সেগুলোর আয়তনও সরু হচ্ছে। খাল পুনরুদ্ধারে দফায় দফায় সিদ্ধান্ত হলেও সীমাবদ্ধ রয়েছে কাগজে-কলমে। এ বিষয়ে কথা বললে দখলকারিদের দুইজন ছাপান ও আছান আলী জানান,নিজের জমিতে তারা বাঁধ দিয়েছেন।
উপজেলা নির্বাহি অফিসার(ভারপ্রাপ্ত) ও সহকারি কমিশনার(ভুৃমি) শিমুল অক্তার জানান,সার্বিক সুবিধার কথা বিবেচনা করে অভিযোগের বিষয়টি গুরুত্ব সহকারে দেখবেন।
বাংলাদেশেরপত্র/এডি/আর