Connect with us

দেশজুড়ে

নড়াইল সরকারি বালিকা বিদ্যালয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করছে ক্লাস শিক্ষার্থীরা, ভ্রুক্ষেপ নেই কর্তৃপক্ষের !

Published

on

777777উজ্জ্বল রায়, নড়াইল: নড়াইল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ঘিঞ্জি পরিবেশে ঝুকিপুর্ণ ভবনে পরিবেশ বান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানতো নয়, যেন কোয়েল পাখির খাচাঁয় বন্দি কিশোরি শিক্ষার্থীরা। আমাদের নড়াইল জেলা প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়ের পাঠানো তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, প্রতিষ্ঠানের পশ্চিম পাশের জমিতে যথাযথ মন্ত্রালয়ের মাধ্যমে অত্র বিদ্যালয়ে অপর ২টি প¬টের জমির বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ অধীকার বঞ্চিত কোয়েল পাখির খাচাঁয় বন্দি কিশোরি শিক্ষার্থীরা”পরিবেশ বান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পাবে। এ ব্যাপারে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান মন্ত্রি, প্রধান বিচার পতি সংশ্লিষ্ট দপ্তরের মন্ত্রী, সচিবের আসু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অভিভাবক ও সচেতন মহল। নড়াইল জেলার ঐতিয্যবাহি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলির মধ্যে একটি নড়াইল সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় বিংশ শতাব্দীর ৪এর দশকের প্রথম দিকে ছোট্ট চালাঘরে প্রথম থেকে ৫মশ্রেনী পর্যন্ত পাঠদানের মধ্য দিয়েযাত্রা করে। নড়াইল দিলরুবা গার্লস হাই স্কুল” হিসাবে প্রতিষ্ঠিত-২ফেব্র“য়ারি ১৯৫১, প্রথম স্বীকৃতি ১৮মার্চ ১৯৫৩ সাল। ১৯৭০ সালের ১লা ফের্রুয়ারি মাসে “নড়াইল সরকারি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ’নাম করন হয়। ২৭শতক জমির উপর একাডেমিক ১টি, শ্রেণীকক্ষ ১৫টি, ২শিফটে প্রায় ১৬শত শিক্ষার্থী পাঠ নিচ্ছে। ইউ প্যাটানে এীতল ভবন, বিদ্যালয়ে ৬শতক জমির আঙ্গিনা বা মাঠে প্রাত্যহিক সমাবেশে একসঙ্গে ৮শত শিক্ষার্থীদের স্থান সংকুলান হয়না, বাধ্যহয়ে ২পাশের বারান্দায় দাড়াতে হয়, শিক্ষার্থীর জন্য নিজস্ব কোন খেলার মাঠ নেই। শিক্ষার মান নিয়ে কোন আলোচনা সমালোচনা না থাকলেও কোমলমতি কিশোরি শিক্ষার্থীরা পরিবেশ বান্ধব শিক্ষাঙ্গণ থেকে বঞ্চিত। এক কথায় ঘিঞ্জি পরিবেশে ঝুকিপুর্ণ ভবনে “পরিবেশ বান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানতো নয়, যেন কোয়েল পাখির খাচাঁয় বন্দি কিশোরিরা”। অপ্রতুল সৌচাগার, নিচতলা থেকে ৩ তলায় ওঠা নামার অপ্রশস্ত সিড়ি, মান সন্মত ত্তয়াশরুম নেই, নেই কোন চিত্ত বিনোদনের ব্যাবস্থা। যে কোন প্রাকৃতিক দুর্ঘটনা বা ভুমিকম্পের সময় নামতে গিয়েই বড় ধরনের জীবন হানীর আশংকা রয়েছে, ইতিমধ্যে দেশে যে ভাবে ভুমিকম্প হচ্ছে। নড়াইল জেলা শহরের প্রান কেন্দ্রে পৃথক ৩টি জমিতে নড়াইল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের নিজস্ব ৩টি পৃথক ভবন। মুল অংশে বিদ্যালয়ের কার্যাক্রম পাঠদান করা হয়, কিছুটা দুরে গনপুর্ত উপ বিভাগের পাশে ২০শতক জমির উপর ল্যাব ভবন, নড়াইল পৌর সভার সামনে প্রায় ৫০শতক জমির উপর পরিত্যাক্ত দ্বীতল ভবন। প্রতিষ্ঠানের পশ্চিম পাশের জমিতে যথাযথ মন্ত্রালয়ের মাধ্যমে অত্র বিদ্যালয়ে অপর ২টি প¬টের জমির বিনিময়ে ঝুঁকিপূর্ণ অধীকার বঞ্চিত কোয়েল পাখির খাচাঁয় বন্দি কিশোরি শিক্ষার্থীরা” পেতে পারে পরিবেশ বান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান । এ ব্যাপারে মহামান্য রাষ্ট্রপতি, প্রধান মন্ত্রি, প্রধান বিচার পতি সংশি ষ্ট দপ্তরের মন্ত্রি, সচিবের আসু হস্তক্ষেপ কামনা করেছে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী অভিভাবক ও সচেতন মহল।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *