Connect with us

বিবিধ

বিশ্বের বৃহত্তম সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র

Published

on

106রকমারি ডেস্ক:
বিশ্বের বৃহত্তম ও সফল সৌর বিদ্যুৎ কেন্দ্র হচ্ছে ক্যালিফোর্নিয়ার রিভারসাইড কাউন্টি মরুভূমিতে যা এই সপ্তাহে রেকর্ড পরিমাণ বিদ্যুৎ উৎপন্ন করেছে। যেখানে সূর্যালোক একটি ক্রমবর্ধমান প্রতিযোগিতামূলক শক্তির উৎস হয়ে উঠছে। গভর্নর জেরি ব্রাউন বলেছেন, ২০৩০ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন আরও ৫০ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। যার বর্তমান লক্ষমাত্রা ২০২০ সালের মধ্যে ৩৩ শতাংশ বৃদ্ধি করা। তিনি আরও জানিয়েছেন, আগামী মাসের মধ্যে ১৬০০০০ ঘরবাড়িতে বিদ্যুৎ পরিবহন করা সম্ভব হবে। এখন সংখ্যাগরিষ্ঠ রাজ্য সরকার বলেছেন, নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা বিদ্যুৎ এর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ তাদের প্রয়োজন এবং প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা উৎপাদন শক্তি বাড়াতে বাড়াতে যেকোনো ধরনের সহায়তা দানের অঙ্গীকার করেছেন। রাজ্য সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠ এখন নবায়নযোগ্য উৎস থেকে আসা বিদ্যুৎ একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ প্রয়োজন, এবং প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা শক্তি পরীক্ষার একটি পরিবর্তন গতি বাড়াতে কর্ম অঙ্গীকার করেছে। ‘মরুভূমি বিদ্যুৎ উৎপাদনের মত সৌর প্রকল্প, আমেরিকান কর্ম সংস্থান তৈরিতে গুরত্বপুর্ণ ভূমিকা পালন করছে’। মার্কিন স্বরাষ্ট্র সচিব স্যালি জিওয়েল সোমবার এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন। তিনি আরও বলেন জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য এ পদক্ষেপ প্রশংসার দাবীদার। এছাড়াও ভবিষ্যতে আমাদের জাতিকে পুনর্বাসনেও সহায়তা করবে। এই প্রযুক্তির ফলে গত বছর ১৪০০০০ গৃহে বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া সম্ভব হয়েছিল।
যা – গত বছর ক্যালিফোর্নিয়া এর মজাভ মরুভূমির মধ্যে প্রকল্পের উদ্বোধন করা হয়। মরুভূমিতে প্রায় ৪০০০ একর জমিতে প্রকল্প নির্মিত হয়। ক্যালিফোর্নিয়া এনার্জি কমিশন অনুযায়ী, নির্মাণ এবং উদ্ভিদ অপারেটিং হয়। যা একটি অ্যারিজোনা ভিত্তিক শক্তি কোম্পানী। প্রকল্পটি প্রায় ১.৫ বিলিয়ন ফেডারেল ঋণ নিয়ে শুরু করা হয়েছিল। শক্তি বিভাগ বলেছে গত মঙ্গলবার ফোটোভোলটাইক সৌর প্রকল্প আরও ৪.৬ বিলিয়ন ডলার প্রদানের নিশ্চয়তা প্রদান করেছেন। বাণিজ্যিক ঋণদানকারী সংস্থাগুলো খুব সহজেই ঋণদান করেনি কারণ, এটি প্রথম দিকে মার্কিন বন রক্ষা আইন পুরপুরি মেনে নির্মিত ছিল না। বর্তমানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শক্তি দপ্তর অনুযায়ী, গড়ে ১.৪ মিলিয়ন আমেরিকান বাড়িতে যথেষ্ট পরিমাণে ক্ষমতা সম্পন্ন সৌর প্রকল্প রয়েছে। সৌর শক্তির চাহিদা অন্যান্য উৎস তুলনায় ক্রমবর্ধমান হারে বেড়ে যাচ্ছে। এবং আমেরিকাসহ সাড়া বিশ্বে প্রতিযোগিতামূলক ভাবে এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *