Connect with us

ঢাকা বিভাগ

রাজবাড়ী ইন্দ্রনারায়নপুরের আখ ক্ষেতে এক জোড়া কপোত-কপোতি স্থানীয় জনতার হাতে ধৃত ॥

Published

on

maxresdefault2রিয়াজুল করিম রজবাড়ী পতিনিধি ॥ রাজবাড়ীর জেলা শহরের ইদ্রনায়নপুর গ্রামের নুরুল ইসলামের আখ ক্ষেত হতে অপ্রীতিকর অবস্থায় এক জোড়া কপোত-কপোতি স্থানীয় এলাকার বাসীর হাতে ধৃত হয়েছে বলে জানা গেছে।
রাজবাড়অ শহরের দক্ষিন শ্রীপুর এলাকার আঃ মান্নানের মেয়ে ১৭ বছরের শোড়ষী কন্যা ও মূলঘর ইউনিয়নের ১৭ বছরের তরুন হৃদয়, গত ৩ জানুয়রী বেল ৩ টার দিকে ইদ্রনারায়নপুর গ্রমে নুরুল ইসলামের আখ ক্ষেতে অপ্রীতিকর অবস্থায় এলাকাবাসী আটক করে আখ ক্ষেতের পাশে অবস্থিত নজিরের বাড়ীতে বন্দিকরে রেখে কপোত-কপতির বাবা-মাকে খবর দেয়। পর্বতীতে কপোতির আতœীয়-স্বজনরা এসে তাদের দু”জনকে কপোতির বাড়ীতে নিয়ে যায়্ খবর পেয়ে রাজবাড়ীর সদর থানার এ.এস.আই রমজানের নেতৃত্বে পুলিশে একটি দল কপোতির বাড়ীতে তলাশি চালিয়ে দু”জনের কাউকেই পাওয়া যায় নাই।
এলাকাবাসীর সূত্রে জানা যায় কপোতির সাথে কপেত হৃদয়ের দীর্ঘ দিন ধরে প্রেম-প্রীতি চলছিলো এর আগেও এমন আস্থায় স্থানীয় লোক দেখেছিলো বলে জানা যায়। কিন্তু কেউ দেখেও কোন কিছু বলে নাই নিরবে সহ্য করেছিলো এসব দেখে আমাদের এলাকার ছেলে মেয়েদের উপর প্রভাব পড়তে পারে সে কারনে এলাকার লোক জন তাদের আটক করেছে। যখন কপোত-কপোতি আক ক্ষেতে আটক হয় শুনেছি তখন নাকি ওরা বিবস্ত্র আবস্তায় ছিলো।ঘটনার প্রত্যাক্ষ দর্শী আরিফ,রফিক,সিদ্দিক,কালাম সহ আরো অনেকেই ছিল। আটকে রাখা বাড়ীওয়ালা নজিরের ভাই হারুনের সঙ্গে কথা বলে ঘটে যাওয়া ঘটনা সত্যতা স্বীকার করেন।
কপোতির মায়ের সাথে কথা বলে জানান যে, আমরা তো দেকি নাই আমরা ঘটনার কথা শুনেছি, তবে হৃদয়কে আমি চিনি না। এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন আমার মেয়ে কপোতি ও তার প্রেমিক হৃদয় কপেতির মামার ( আমার ভাইয়ের) বাড়ীতে আছে। কপোতির মামার বাড়ীতে খোজ নিতে গেলে সেখানে পুলিশে সাথে দেখা হয় এবং জানতে পারি কপোত-কপোতি পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে দু’জনে পালিয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত তাদের বিয়ে হয় নাই এমন কি থাানায় কোন মামাল হয় নাই।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *