Connect with us

বিবিধ

শীর্ষ ধনী ওয়ারেন বাফেট সম্পর্কে ১০ টি অজানা তথ্য

Published

on

রকমারি ডেস্ক:

পৃথিবীর শীর্ষস্থানীয় ধনী ব্যক্তিদের একজন ওয়ারেন বাফেট। আমেরিকার নাগরিক এই ব্যক্তি বিশ্বের অন্যতম সফল ব্যবসায়ী হিসেবে স্বীকৃত। তার বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী বলা হয়ে থাকে। কিন্তু কিভাবে তিনি এত সফল হলেন? এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে বিজনেস ইনসাইডার। সে প্রতিবেদনের আলোকে এখানে থাকছে ওয়ারেন বাফেট সম্পর্কে বেশকিছু অজানা তথ্য:
১. ওয়ারেন বাফেট তার ৫০তম জন্মদিনের পর কামিয়েছেন ৯৯ ভাগ অর্থ। তিনি ৬৩.৩ বিলিয়ন ডলার উপার্জন করেছেন, যার মধ্যে ৬২.৭ বিলিয়নই তিনি কামিয়েছেন ৫০তম জন্মদিনের পর।
২. শেয়ারবাজারে বাফেটের বিনিয়োগকৃত অর্থ থেকে লাভ কামানোর রেকর্ড সবচেয়ে লম্বা।
৩. বাফেটের মোট সম্পদের মূল্য ৬৩.৩ বিলিয়ন ডলার, যা ঘানা ও কম্বোডিয়ার মোট জিডিপির চেয়েও বেশি। এতে তিনি বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তির মর্যাদা পেয়েছেন।
৪. ২০১৩ সালে বাফেট প্রতিদিন ৩৭ মিলিয়ন ডলার করে উপার্জন করেছেন। জেনিফার লরেন্স এক বছরে যা উপার্জন করেছেন তার চেয়েও এ অর্থ বেশি।
৫. বাফেটের এক ঘণ্টার উপার্জন দিয়ে নিউ ইয়র্কের ছয়জন কলেজ শিক্ষার্থীর টিউশন ফি পরিশোধ করে দেওয়া সম্ভব।
৬. ১৯৪১ সালে বাফেট প্রথম শেয়ারমার্কেট থেকে শেয়ার কেনেন। সে সময় দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ চলছিল আর পার্ল হারবার আক্রান্ত হয়েছিল। আর এতে কমে গিয়েছিল শেয়ারের দাম।
৭. বাফেট তার জীবনে ২০ বিলিয়ন ডলার দান করেছেন।
৮. সম্প্রতি রিনিউয়েবল এনার্জিতে তিনি তার বিনিয়োগ দ্বিগুণ করতে আগ্রহী হয়েছেন। এতে মোট যে অর্থ খরচ হবে, তা দুবাইয়ের ৪৬টি বুর্জ আল আরব হোটেল বিল্ডিং নির্মাণের সমান। বুর্জ আল আরব হোটেল বানাতে খরচ হয়েছে প্রায় ৬৫০ মিলিয়ন ডলার।
৯. ২০১৪ সালে সিঙ্গাপুরের এক ব্যক্তি ২.২ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করে বাফেটের সঙ্গে লাঞ্চ করার জন্য। এ অর্থ দিয়ে ৯,৭৪৬ শিক্ষার্থীকে ক্যালকুলাস বই সরবরাহ করা যেত।
১০. ওয়ারেন বাফেটের প্রতিষ্ঠান বার্কশায়ার হ্যাথওয়ে। এ প্রতিষ্ঠানে ১৯৭০ সালে এক হাজার ডলার বিনিয়োগ করলে তা এখন ৪.৮৬ মিলিয়ন ডলার হতো।

Continue Reading
Click to comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *