জাতীয়
৪ দিন পরেও ৬ জঙ্গির মরদেহ নিতে আসেনি কেউ
সূত্র জানায়, তাদের মরদেহ নিতে হলে তা পুলিশের মাধ্যমে নিতে হবে। এক্ষেত্রে যেসব প্রক্রিয়া রয়েছে, তা নিয়ন্ত্রণ করছে পুলিশ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সোহেল মাহমুদ বলেন, ছয় জঙ্গির মধ্যে দু’জনের মৃত্যু হয়েছে গুলি ও বোমার আঘাতে। বাকি চারজনের মৃত্যু হয়েছে গুলিতে।
নিহত কয়েকজন জঙ্গির পরিবারের সদস্যরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, তাদের পরিবারের সন্তানদের ঘটনায় তারা লজ্জিত, মর্মাহত। এমন ঘটনা তারা ঘটাতে পারে, এটা বিশ্বাস করা কঠিন। বাসার সবাই ভেঙে পড়েছে। এ কারণে কেউ লাশ আনতে যাননি।
গত শুক্রবার (০১ জুলাই) রাত পৌনে ৯টার দিকে গুলশানের হলি আর্টিজান বেকারিতে ঢুকে হত্যাযজ্ঞ চালায় জঙ্গিরা। ১৭ জন বিদেশি, তিনজন বাংলাদেশিসহ ২০ জনের মৃত্যু হয়। জিম্মি উদ্ধার অভিযানে নিহত হন আরও ছয়জন। এর আগে, শুক্রবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে প্রথম দফা উদ্ধার অভিযান চালাতে গিয়ে নিহত হন পুলিশের দুই কর্মকর্তা।
আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আইএস নিহত পাঁচজনকে তাদের সদস্য বলে দাবি করলেও বিষয়টি নাকচ করে দিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।